Tip:
Highlight text to annotate it
X
☺T
g☺
☺Tr
ag☺
☺Tra
rag☺
☺Tran
urag☺
☺Trans
turag☺
☺Transl
d turag☺
☺Transla
nd turag☺
☺Translat
ond turag☺
☺Translate
bond turag☺
☺Translated
abond turag☺
☺Translated b
gabond turag☺
☺Translated by
agabond turag☺
☺Translated by v
vagabond turag☺
☺Translated by va
y vagabond turag☺
☺Translated by ***
by vagabond turag☺
☺Translated by vaga
d by vagabond turag☺
☺Translated by vagab
ed by vagabond turag☺
☺Translated by vagabo
ted by vagabond turag☺
☺Translated by vagabon
ated by vagabond turag☺
☺Translated by vagabond
lated by vagabond turag☺
☺Translated by vagabond t
slated by vagabond turag☺
☺Translated by vagabond tu
nslated by vagabond turag☺
☺Translated by vagabond tur
anslated by vagabond turag☺
☺Translated by vagabond tura
ranslated by vagabond turag☺
☺Translated by vagabond turag
Translated by vagabond turag☺
TRANSLATED BY VAGABOND TURAG
ফাক।
ফাক।
ফাক !
ভাল করে কর বুড়াভাম।
কি হলো ?
তুমি এটা ঠিকভাবে করছ না!
সূচ সেটাই করে যা তার করা উচিত।
এটার মানে কি ?
irezumi তোমার ত্বকে লুকিয়ে থাকবে না।
এই ট্যাটু মানুষের স্বভাবকে প্রকাশ করে ...
এবং দ্যা বুক অফ ফাইভ রিংসের ৪ টা পবিত্র
পেশাকে :
যোদ্ধা,চিত্রকর,ব্যবসায়ী এবং চিত্রশিল্পী।
যদি ত্বক আর সূচ এর মাঝে ...
চিহ্ন এর মাঝে আর মানুষের মাঝে ...
তবে বুঝবে তুমি যেই পথ বেছে নিয়েছ তা হয়তো
ঠিক না।
এখনি তুই কি বললি,বুড়া ?
হাহ ?
তোর আমাকে অসম্মান করা উচিত হয় নি
শালা বুড়ার বাচ্চা
আরেকবার আমাকে অসম্মান করে কথা বললে সিলিং এ
তোর ব্রেন দিয়ে ট্যাটু আঁকবো।
অসম্মান নয়।
তুই ভাগ্যবান।
আমি তোকে মারতে পারব না,
যতক্ষণ না তুই এটা শেষ করিস।
আয়নাটা দাও।
দেখি দেখতে কেমন লাগছে।
খুব একটা খারাপ না।
বস কেউ এটা পাঠিয়েছে।
-কি এটা ?
-চিঠি।
খুল এটা।
কি ?
-এটা কি ?
দেখে মনে হচ্ছে বালি।
হ্যা বালি।
-কাল বালি।
-না।
তুমি জান এটা কি ?
তুমি কি আমাদের মজাও করতে দিবে না ?
বহু বছর আগে আমি এক লোককে
এরকম একটা খুলতে দেখেছিলাম।
তার সাথে তারা অনেকে ছিল।
এবং তারা তোমার মতই হাসছিল।
তারা ছায়া থেকে এসেছিল ...
এবং তাদের হাসি রক্তে ডুবে গিয়েছিলো।
ছায়া থেকে কি আসে ?
আমি শব্দটা বলতে পারব না।
কোন শব্দ ?
ওই রাতে ...
তাদের মাঝে একজনের ব্লেড আমাকে এখানে আঘাত করে।
আমার মরে যাওয়ার কথা ছিল,
কিন্তু আমি ভাগ্যবান ছিলাম।
আমার হৃদয় অন্য দিকে।
এটা কি ?
মনে হচ্ছে নিনজা।
নিনজা ?
তুমি এই শব্দটাই উচ্চারণ করতে ভয় পাচ্ছ?
নিনজা?
নিনজা,নিনজা ,নিনজা।
শালা বুড়াভাম।
আমার যাওয়া উচিত।
-নিনজা এগুলো কোথাকার কোন চ্যাটের বাল?
নিনজা।
আমার সাথে লাগবে ?
আমার সাথে লাগবে ?
তোমার এটা করা উচিত না।
তারা তোমাকে যা দিয়েছে আমি তার ডাবল দিব।
তিনগুণ দিবো।
আমার কথা শুনতে পাচ্ছ ?
যা চাও তাই দিব।
তুমি এর সাথে দর কষাকষি করতে পারবে না,
এরা কোন যুক্তি বিচার করে না ...
কারন এরা মানুষ না।
এরা নরক থেকে পাঠানো শয়তান।
মুখ বন্ধ কর বুড়ার বাচ্চা !
আমি তোকে --
৫৭ বছর ধরে আমি তোমার গল্প বলি।
সেউ আমাকে বিশ্বাস করে না,
কিন্তু তুমি তো সত্যি,তাই না?
এটাই ডিলেগেটা কেসের জন্য সব ?
এটা ডেলিগেটা ।
-আর ?
-এভিডেন্স।
কারন?
ওহ মিকা আবার না,প্লিজ।
সমস্যাটা কি ?
তোমার আগেও আমার রিসার্চের উপর বিশ্বাস ছিল।
ঠিক আছে কিন্তু এসব বিষয়ের
উপর কিভাবে বিশ্বাস রাখব:
ল্যাপটপ, স্পেস শাটল, ন্যানো টেকনোলজি
নিনজা।
আমি মাত্র এক ঘণ্টা সময় চাচ্ছি।
তুমি কিভাবে ভাবলে আমি এটাতে খুশি হব ?
ইউল্মি এর এক্সিডেন্ট এর কথা মনে আছে ?
কোরিয়ান রানী, ১৮০০ সালে নিনজা দ্বারা খুন
হয়েছিলেন।
আমার ধারনা আমরা অযুনুকে নিয়ে কথা বলছি ।
আমি যখন অরিজিনাল ট্রান্সক্রিপ্ট টা নিয়ে দেখলাম ...
কুনিতম শিগাকির প্রধান সাস্পেক্ট।
প্রসিকিউটর শিগাকিকে ১০০ পাউন্ড সোনার ব্যাপারে জিজ্ঞেস
করেছিলেন।
সে বলেছিল সে এসব বিষয়ে কিছুই জানে না।
তাকে আর এই প্রশ্ন দ্বিতীয় বার করা হয় নি।
কিন্তু আমি পরিমাণের ব্যাপার টা নিয়ে চিন্তিত।
একই পরিমাণ পেয়েছিল ...
গত সপ্তাহে অযুনু ওসাকায়।
তো তুমি অবাক হচ্ছ যে ...
এখনও মানুষের জীবনের দাম একই আছে!
আমার মনে হচ্ছে বিষয়টা হাজার বছর ধরে চলে আসছে।
এটা সম্ভবত আর পরিবর্তন হবে না।
তাই আমি ইন্টারন্যাশনাল ট্রান্সফার গুলো নিয়ে ঘাটাঘাটি
শুরু করলাম ...
যেসব ব্যাংকে এসাসিন এর জন্য সন্দেহ হল
এবং দেখলাম রাশিয়ান প্রাইম মিনিস্টার ঝুকভ
যেদিন এসাসিনের শিকার হল ...
১৫৫৫৯৯৯ ডলার ১৫ সেন্ট ...
সাংহাই ব্যাঙ্ক এ ট্রান্সফার হয়েছে,
যা ১০০ পাউন্ড সোনার দামের সমান।
-বিষয়টা মজার।
-এই সম্প্রদায়টা সত্যি আছে।
এবং তারা এখনও বাচ্চা চুরি করে এসাসিন(গুপ্তঘাতক) বানায়।
দেখ মিকা কেউ ইতিহাসকে অস্বীকার করে না ...
কিন্তু এটা আধুনিক পৃথিবী।
তারা সত্যি সত্যি আছে,তুমি তাদের ভুত কিংবা এসাসিন যে নামে
ইচ্ছা ডাকতে পার ...
তারা বাইরে আছে এবং মানুষ মারছে।
আর কেউ তাদের থামানোর জন্য কিছু করছে না।
এক্সকিউজ মি
একটু সাহায্য করবেন ?
আপনার সমস্যা না হলে এটা আমাকে
গুছিয়ে রাখতে সাহায্য করবেন ?
তুমি কোন সম্প্রদায়ের ?
বার্লিনে কি করছ ?
বুঝলাম না।
হচ্ছে টা কি ?
কিছু পেলে ?
আমি খুঁজতে খুঁজতে এটা পেলাম ।
একটা রিপোর্ট, আমার মস্কো এর এক বন্ধু আমাকে দিয়েছে।
স্নায়ু যুদ্ধের সময় লেখা ...
হাই র্যাঙ্কিং কেজিবি এজেন্ট এলেক্স সাবাস্তিনের লেখা।
সে একটা বিশাল সংখ্যক রাজনৈতিক গুপ্তহত্যা
এর মাঝে সম্পর্ক পেয়েছিলো...
একটা নেটওয়ার্ক ...
সে একে নাইন ক্লান্স(সম্প্রদায়) বলত।
-সে কিন্তু তাদের নিনজা বলে নি।
-তার কি হয়েছে?
তোমার সাথে থাকলে আমার যা হবে,
মানসিক সমস্যার কারনে বের করে দেয়া হয়েছিল।
তুমি এখনো বিশ্বাস কর না ?
নিনজা
-তুমি মজা করছ
-তাহলে এসব কেন করলে ?
আমি জানি না।
কিন্তু আমি এটা গ্যারান্টি দিতে পারি এর সাথে
সত্য এর কোন সম্পর্কে নেই ...
তুমি একজন খুব প্রতিভাবান রিসার্চার।
ওহ মিঃ ন্যান।
আপনি ফিরে এসেছেন ।
আমাদের তাপ নিয়ে কিছু সমস্যার কারনে আমাকে
আপনার এপার্টমেন্টে যেতে হয়েছিলো।
-এখন ঠিক আছে ?
-হ্যা।
ভিতরটা বেশ অন্ধকার।
এবং ক্ষমা করবেন আমি আপনার সুটকেস দেখলাম না।
আমি বলেছি আমার বাবা একজন অসুস্থ লোক।
আপনি কি বার্লিন ছেড়ে শীঘ্রই যাচ্ছেন ?
খুব তাড়াতাড়ি নয়,আসলে আমি একটা ফোন এর আসার
অপেক্ষা করছি।
শুনে খারাপ লাগলো।
মৃত্যু সবার কাছেই আসবে।
তুমি যেখানেই থাক ...
যেখানেই যাও ...
ভুল না তুমি কে ...
কেন তুমি আসবে
তুমি একজন অযুনু।
আমার দেহের একটা অংশ ...
যেমন আমি তোমার দেহের একটা অংশ।
এটাই তোমার জীবনের চরম-তম সত্য ...
এবং তা মরণের পরও বজায় থাকবে।
এ আমার নতুন সন্তান।
আমি এর নাম দিয়েছি রাইজো।
ভাই হিসেবে তাকে গ্রহণ কর।
স্বাগতম রাইজো।
তোমার শরীরকে তোমার ইচ্ছাশক্তি অনুযায়ী চলতে হবে।
খুদা এবং তৃষ্ণা ...
এমনকি তোমার রক্তও,যা তোমার শরীরে প্রবাহিত হচ্ছে।
তাদের তোমার নিয়ন্ত্রণে আনো ...
এবং নিজেকে নিজে নিয়ন্ত্রণ কর।
এটাই অযুনুর পাঠশালার শিক্ষা।
নিনজাদের নতুন রূপ।
আজ খেয়ে কাল তার দ্বিগুণ পরিমাণ কাজ
কর।
শিক্ষা কি ?
তোমার ভাইয়ের দিকে তাকাও ।
জীবনটাই লড়াই।
তোমাকে এই সত্য জানতে হবে।
তুমি তোমার বাবা-মা দ্বারা পরিত্যক্ত ...
তোমার জন্য কেউ চিন্তা ভাবনা করে না ...
তোমার মরা উচিত ছিল।
কিন্তু তুমি লড়াই করেছ।
আজকের মত,এবং তুমি জিতেছ।
লড়াইয়ে কোন রকম করুণা দেখাবে না।
তোমাকে শিখতে হবে ভয় বলে কিছু নেই।
ব্যথা ভয় দূর করে।
মনে রাখবে দুর্দশা তখনি থাকে ...
যখন দুর্বলতা থাকে ।
তোমার কোন দুর্বলতা থাকা যাবে না।
নিজে এটাকে সবচেয়ে বেশি ঘৃণা করবে।
মিসেস সাবতিন ?
-ইয়াহ।
আমি মিকা করোটী ইউরোপোল থেকে।
আমিই আপনার সাথে মোবাইলে কথা বলেছিলাম।
তুমি বলেছ তুমি আমার স্বামীর রিপোর্ট পড়েছ
তাই না?
হ্যা।
আমি বুঝছি এই রিপোর্টের জন্যই এলেক্সের কেজিবিতে সমস্যা
হয়েছিলো।
এবং তার ক্যারিয়ারও সর্বনাশ হয়েছিল ...
অনেকটা মুসা যেমন ফারাও কে সমস্যার মুখে ফেলেছিল
তেমন।
কি হয়েছিল ?
২ বছর আগে ...
ঝুকভের গুপ্তহত্যা এর পর ...
রিপোর্টটা দৃষ্টি আকর্ষণ করে। তার পর ...
তারপর সব বদলে যায়।
এলেক্স বাসার সব তালা বদলে ফেলে।
দরজার তালা, জানালার তালা সব।
সে সব জায়গায় মোশন সেন্সর আর ক্যামেরা লাগিয়ে
দেয় ...
এবং সবজায়গায় লাইট লাগায়।
সে বলত কোন ছায়া থাকা যাবে না।
কোন ছায়া নয়।
একদিন এক লোক আসলো।
এলেক্সের রুমে কিছুক্ষণ কথা বলল ...
তারপর চলে গেলো।
আমার স্বামী একজন সৈনিক ছিল।
রাশিয়ান ইন্টিলেজিন্স এ কাজ করত।
সে সহজে ভয় পেত না।
কিন্তু আমি যখন তাকে দেখলাম আমি আগে তাকে
এত ভয় পেতে দেখি নি।
তারপর সে দাঁড়িয়ে ...
আমাকে কিস করল এবং বলল সে আমাকে প্রচুর
ভালবাসে।
সে বলল ...
আমি সেটা সবসময় মনে রাখবো।
আপনি জানেন তারা কি নিয়ে কথা বলেছিল ?
না, তারা সাবধানে কথা বলেছিল।
আমি জানতে পারি কিভাবে তিনি মরলেন ?
লাইট নিভে গেল
তুমিই প্রথম ব্যক্তি যে আমার স্বামীর কাজকে সিরিয়াসলি
নিয়েছ।
জেনে ভাল লাগল যে সে এমনিতেই মারা যায় নি।
সে থাকলে এটা তোমাকে দিতে চাইত।
তুমি কে ?
হিয়াহ !
তাকেশির আঘাতে ব্যথা পেয়েছ ?
তুমি ধারনা কর এটা ব্যথা।
এটা ব্যথা।
এটা তোমার পরীক্ষা, রাইজো।
রাতে বেচে থাক ।
ভেরি গুড রাইজো।
ভেরি গুড
মনে হচ্ছে তুমি কম্পিউটারে কিছু একটা খুব মনোযোগ
সহকারে দেখছ ?
এক্সকিউজ মি ?
এজেন্ট জাব্রান্সকি ...
ইন্টারনাল এফেয়ার।
আপনাকে কিছু প্রশ্ন করবো।
-আপনি মিকা করোটি, তাই না ?
-হ্যা।
ফরেনসিক রিসার্চার।
আপনি এজেন্ট মাশলো এর সাথে প্রচুর থাকেন,
তাই না ?
কোন কোন সময়।
আপনাদের সামাজিক যোগাযোগ আছে?
-এক্সকিউজ মি ?
-আপনি ১৩ তারিখে তার সাথে লাঞ্চে এবং ...
১৮ তারিখে আবার গিয়েছিলেন।
আপনি কিভাবে জানলেন ?
-এটা সত্যি নয় ?
-আমি সিউর না।
আমরা যখন একসাথে কাজ করি তখন প্রায়ই
একসাথে লাঞ্চ করি।
আপনি এজেন্ট মাশলো এর মাঝে কোন পরিবর্তন
দেখেছেন ?
মানে তাকে স্বাভাবিকের বাইরে কিছু করতে দেখেছেন ?
না, কেন ?
এজেন্ট মাশলো কিছু করেছে ?
রুটিন চেক।
এজেন্সি তাদের ফিল্ড অপারেটিভদের ব্যাপারে খোজ
খবর রাখতে চায়।
আমরা তাকে চিন্তিত দেখছি ...
মনে হচ্ছে তিনি মানসিক দুশ্চিন্তায় ভুগছেন।
এজেন্ট মাশলো হয়তোবা বেশি চিন্তাভাবনা করছে।
যতটা একজনের পক্ষে করা সম্ভব
জাব্রানাস্কি আমার অফিসে এসেছিল।
আমার কাছেও একজন এসেছিল।
তারা আমাদের দেখছে রায়ান।
আমি এখনো সম্পূর্ণ ধারনা পাই নি,
কিন্তু শীঘ্রই পাব।
-কেন ?
-কেন?!
যদি তোমার ধারনা সত্যি হয় ...
তবে এই সম্প্রদায়টা নিজেদের রক্ষা করতে সচেষ্ট হবে।
তো আমরা কি করতে যাচ্ছি ?
আমাদের এখন থেকেই সাবধান হতে হবে ?
তুমি আমাকে না দেখিয়ে কিছু করবে না।
-বুঝেছ ?
-বুঝেছি।
১৪ শতকের একটা লেখা নাইন ক্লান্সের অস্তিত্বকে
সমর্থন করে ...
কাল বালির সম্প্রদায়।
ইসলামিক রিসার্চার ইবনে বতুতা একবার কিছু
অনাথ দেখতে পেয়েছিল ...
যাদের রিমোট শিডোতে নেয়া হয়েছিল ...
যা একটা পাহাড় দ্বারা আলাদা করা।
বতুতা ওখানে ডিনার করেছিল ...
তাদের মার্শাল প্রতিভা দেখতে দেখতে।
তারা সবাই শিশু ছিল,
যাদের বয়স ১০ এর আশেপাশে।
তার অভ্যর্থনাকারী বলেছিল একজনের মানুষের
জীবন কোন কাজেরই নয়...
তাদের সাথে তুলনা করলে।
মানুষের জীবনে সফলতা আসবে ...
যদি তুমি তার হৃদয় জিততে পার।
তুমি এটা করতে পার না,
এটা নিয়ম পরিপন্থী,তারা তোমাকে ধরতে পারলে ...
-তারপর তারা আমকে ধরবে।
-তারা তোমাকে বাক্সে বন্দি করে রাখবে।
আমি বিশ্বাস করি এই গাছটার হৃদয় জানে তাকে কিভাবে
বেড়ে উঠতে হবে।
-গাছের হৃদয় থাকে না।
-সব কিছুরই হৃদয় থাকে।
আমার নেই।
তাই ?
আমাকে দেখতে দাও।
হ্যালো ?
এটা আমার উত্তর দিল ...
এবং এ আমার সাথে পরিচিত হয়ে খুশি হয়েছে।
-মিথ্যাবাদী।
-আমি মিথ্যা বলছি না।
আমারটার কথা শোন।
তোমাকে তোমার একটা ইন্দ্রিয় ছাড়া বেচে থাকতে পারতে
হবে ...
শুরু কর তুমি যেটার উপর সবচেয়ে নির্ভর কর।
তোমাকে তোমার চোখের চেয়ে বেশি দেখতে পারতে হবে।
তাকে কেটে দাও,ক্রিকো।
যারা হারে তাদের মাংসের কোন দাম নেই।
কেটে দাও।
তুমি নিয়ম জান।
আমি তোমাকে বলেছিলাম
আমি তোমাকে সতর্ক করে দিয়েছিলাম
হ্যা।
তুমি করেছিলে।
কেন,ক্রিকো?
কেন ?
আমি কেন এখানে ...
আর তুমি কেন ওখানে ?
ক্রিকো!
তুমি কেন এটা করলে ?
আমার করা উচিত ছিল।
তুমি নিয়ম জান, সে তোমার হৃদয় বাহির করে নিবে।
না।
সে আমার হৃদয় বের করতে পারবে না।
আমার সাথে আস।
কোথায়?কি আছে ওখানে?
জীবন।
আমার জীবন এখানে।
তুমি কি করছ,রায়ান?
আমি দুঃখিত আমি আগে বলতে পারি নি তারা আমাকে
দেখছে।
তুমি কোথায় ছিলে?
আমি তোমার অফিসে কল দিয়েছি।
এখন আমি জানি সাবেস্তিন কে কেমন লেগেছিল।
কি হয়েছিল ?
এখন আমাকে হোমল্যান্ড সিকিউরিটি ...
সিআইএ ও মিলিটারিরা আমার অফিস ঘাটাঘাটি...
করছে।
এখন আমরা কি করব ?
তোমার ব্যাগ প্যাক করে ছুটিতে যাও।
আমি তোমাকে বিশ্বাস করি তোমার আমাকে বিশ্বাস করা
উচিত।
আমি দুঃখিত আমি আমার কারনে তোমার চাকরি
চলে যেতে দিতে পারি না।
আমি আমার চাকরি চলে যাবার ব্যাপারে বলি নি।
এটা নাও।
এর কোন ট্রেস নেই।
-রায়ান ?
-হ্যা আমি জানি।
আমি অনেক তদন্ত করেছি,
ড্রাগ ডিলার, ক্রিমিনাল
কিন্তু কখনো এমন দেখি নি।
নিনজা অবিশ্বাস্য।
এক্সকিউজ মি।
হেই,
কি হচ্ছে ?
ওই বিল্ডিঙটার কারেন্ট চলে গেছে।
প্রতি মাসেই মনে হয় এরকম হয়।
ওকে
ধন্যবাদ।
-আরো আসবে।
-কি ?
তুমি না মরা পর্যন্ত ওরা আসতেই থাকবে।
হায় ঈশ্বর।
একটা বন্দুক দিয়ে তুমি কিছুই করতে পারবে না।
আমার খুব বেশি কিছু করারও নেই
আমি একবার ক্লাসে কিছু কুংফু শিখেছিলাম ...
কিন্তু মনে হয় না এগুলোকে আমি ঠেকাতে পারব।
আমি তোমাকে সাহায্য করতে পারি। কিন্তু আমাকে তোমার
বিশ্বাস করতে হবে।
ওকে।
তুমি আমাকে চিন ?
কিভাবে ?
নিউইয়র্কের সিকিউরিটি ক্যামেরা তোমাকে মারামারি
করতে দেখেছিল।
তুমি তাদের ব্যাপারে জান?
সামান্যই।
এরা একটা সম্প্রদায়।
এবং তারা সরকারকে গুপ্তহত্যা-কারক দিয়ে সাহায্য
করে ...
অথবা তাদেরকেই যাদের ১০০ পাউন্ড সোনা আছে ...
গত এক হাজার বছর ধরে।
তার নাম ছিল জিন।
তুমি তাকে চিন ?
-সে জন্ম থেকে এসাসিন না।
-তুমি তার সম্প্রদায় থেকে এসেছ।
-তাহলে তুমি তাদের থামাচ্ছ কেন ?
-তারা আসছে।
কারা ?
এটা সেই,রাইজো,খুনি,বিশ্বাসঘাতক।
সে মেয়েটার সাথে আছে।
কাছাকাছিই।
অনেক কাছে।
দৌড়াও ভাই দৌড়াও।
দুর্বলতা শক্তিকে আনতে বাধ্য করে।
বেইমানী রক্ত এর জন্ম দেয়।
এটা নাইন ক্লান্স এর আইন।
আহ !
আমরা আজ বেইমানির শিকার হয়েছি।
আমার মেয়ে আমার সাথে বেইমানি করেছে।
সে আমার গিফটকে অস্বীকার করেছে।
রক্ত দিয়েই কেবলমাত্র তার অপরাধ ক্ষমা করা যায়।
তুমি।
যে তাকে ফিরিয়ে এনেছে সে এই সম্মান পাবে।
আহ !
-আমরা কোথায় যাচ্ছি?
- ব্যাপার না।
তোমার ধারনা তারা আমাদের অনুসরণ করছে ?
আমি জানি তারা আমাদের অনুসরণ করছে।
আমি তো পিছনে কিছুই দেখছি না।
আমাদের গন্ধ শুকে শুকে আসছে।
কুকুরের মত ?
না,হায়েনার মত।
আমার নাম মিকা।
আমার নাম দেয়া হয়েছে রাইজো।
তুমি একজন অনাথ ?
যদি কিছু মনে না কর তাহলে আমি কিছু হিসাব মিলাতে
চাই।
তোমাকে নেয়া হয়েছিল অযুনু এর ক্লানে এসাসিন হওয়ার
জন্য ...
কিন্তু তুমি কোন কারনে সেখান থেকে সটকে পরেছ।
আমি বুঝতে পারছি এটা কত ভয়ঙ্কর হতে পারে।
তারা আমাকে মারার সাথে সাথে তোমাকেও
মারবে ...
এবং গুরুত্ব সহকারে।
কিন্তু তুমিও তাদের পিছে লেগেছ,
তাই তুমি বার্লিনে।
কারন সাবাস্তিন এমন একজন যে তোমাকে অনুসরণ
করছে...
তাই তারা এসেছে।
কিন্তু আমি একটা প্রশ্নের উত্তর পাচ্ছি না।
তুমি আমাকে বাচালে কেন ?
তোমার সারাজীবনের সফলতা এই মুহূর্তের জন্য...
বিফল হইয়ো না।
তোমার পরিবারকে বিফল করিও না।
সে সোনার ঘড়ি পরে আছে।
আমার কাছে আন।
ব্যাটা ছাগল ।
আমাকে মারার জন্য আরও বড় অস্ত্র দরকার,বালক !
আহ !
ধরো।
এটা তোমাকে মনে করিয়ে দিবে ...
তোমার জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত আমার উপহার।
তুমি আমাকে গর্বিত করেছ বালক।
এখন তোমার নিজেকে একজন অযুনু প্রমাণ
করার সময় হয়ে গেছে...
তুমি সত্যি কারের অযুনু।
সে আমাদের থেকে পালাতে চেয়েছিল ...
আমাদের পরিবার থেকে।
তাকেশি তাকে ধরে আনে।
দুর্বলতা শক্তি ডেকে আনে।
বিশ্বাসঘাতকতা থেকে রক্ত এর জন্ম হয়।
এটা নাইন ক্লানের আইন।
মেরে ফেল !
তোমার সুরক্ষিত থাকা দরকার।
আমি অযুনুকে চাই,
এবং এ ব্যাপারে তোমার সাহায্য চাই।
এদিকে।
-তোমার সাইজ কত ৩৬ ?
-কি ?
না ৩৪
আমি যাওয়ার পর যদি তুমি যাও ...
তারা তোমাকে ধরে মেরে ফেলবে।
বুঝেছ ?
কাপড় খুল
শাওয়ার কিন্তু সাবান না,
বিড়ি খাও ?
তোমার কাপড় এখানে রাখ।
জিন্সটা টাইট হয়েছে।
তুমি ৩৪ বলেছিলে।
জার্মানদের চেয়ে এদের সাইজ ছোট।
এটা আমাদের গন্ধের জন্য তাই না ?
যাওয়া যাক।
-ইয়াহ ?
রায়ান এটা আমি।
-মিকা আমি তোমাকে অনেকক্ষণ ধরে ফোন দেয়ার চেষ্টা করছি।
-আমি একটু সমস্যায় আছি।
তুমি সমস্যায় আছো।
তুমি স্মরণ কালের সবচেয়ে বড় সমস্যায় পরেছ
।যাই হোক আমি একা নই
সাবাস্তিনের টেপের লোকটা তোমার সাথে আছে ?
সে আমাদের দিকে।
সে অযুনুকে চায়, এবং আমাদের সাহায্যও।
-সাবধানে মিকা।
-আমি তাকে বিশ্বাস করি।
সে যদি সাহায্য করে আমি আমার সাধ্যমত সাহায্য
করবো।
-আমাদের সাথে দেখা করতে পারবে ?
-কোথায় ?
যেখানে দেখা করি।
এই যে সে।
সে ভাল লোক
-তুমি ঠিক আছ ?
-ইয়াহ
তাকে ধন্যবাদ দাও।
-তুমি কেন এটা করলে ?
-কি ?
মানুষ মরবে।
এখন,
না...
নড়ো না।
এটা ঠিক না।
চার্লি টু আমার কথা শুনতে পাচ্ছ ?
নাও তাকে।
তুমি কি করছ ?
আদেশ মানছি।
-সে সুরক্ষিত স্যার।
-রাইট।
তাকে দেখে তো খুনি মনে হচ্ছে না।
দেখে মনে হচ্ছে বাচ্চা ছেলে।
সে আমাদের কথা শুনতে পাচ্ছে না,তাই না ?
এটা ঠিক না।
মানে এটা নিয়ম মাফিক হয় নি।
এটা কি তোমার প্রাইভেট গুয়েতনামো ?
এটা একটা পুরাতন সেফ হাউজ।
তুমি ভুল করছ।
আমার তা মনে হয় না।
আমি বিভিন্ন জায়গা থেকে তার নামে রিপোর্ট পেয়েছি।
এখন তাকে আমাদের বিচার করতে হবে।
২ সপ্তাহ আগে নিনজা বলে কিছু ছিল না ...
এখন সব শহরে একটা করে ওয়ারেন্ট তৈরি হল ?
-সে শত্রু নয়।
-সে খুনি।
তুমি আমাদের বল নি, আমাদের কাজ তাদের থামানো ?
-তুমি শোননি।
-তুমি কিছু বলনি!!!
এই লোক গুলোর সামনে আমার অবাধ্য হয়ো না।
চলে যাও।
চল !
আমি শুধু --
আমাদের বেশি সময় নেই
আমি জানি না আমরা কোথায় ...
কিন্তু ভিতরে খুব ঝামেলা হচ্ছে।
তারা তাকে মৃত চায়।
আমি তোমাকে বিশ্বাস করি।
আমরা অনেক দিন ধরে এটাই করছি ...
কিন্তু এবার আমাদের খুব সতর্ক হতে হবে ...
আর আমি চাইব না তুমি আবারো আমার উপর
সন্দেহ তৈরি কর।
এখন যদি তুমি সমস্যা তৈরি কর ...
তুমি করতে পার ...
আমি তোমাকে খুঁজে নিব।
হেই,
তোমাকে পিপাসার্ত লাগছে।
আমি দুঃখিত।
আমি এসব ব্যাপারে জানতাম না।
-আমি জানি।
-তুমি জান ?
তুমি শুধু তোমার সাইজ বলার সময় আমাকে
মিথ্যা বলেছিলে।
তুমি কিভাবে জান ?
তোমার হৃদয় আলাদা।
মাশলো আমাদের দিকে আছে,
আমরা তোমাকে সাহায্য করব।
দেরি হয়ে গেছে।
কেউ এখান থেকে যাবে না।
রায়ান আমি তোমার সাথে কথা বলতে পারি ?
আমাদের কি ওটা আবার করতে হবে ?
আমি শু ...
আমার বিশ্বাস করার কারন আছে এক ঝাক নিনজা আমাদের
আক্রমণ করতে পারে।
আমার ধারনা এরা তাদের থামাতে পারবে।
-দেখলে ?
-আমরা যে বিষয়ে আলোচনা করছি ...
আমি দেখছি
-আমাকে তোমার সময় দেয়া দরকার।
-আমাদের সময় নেই।
-তারা এখানে নেই,আছে ?
-চলে আসবে।
কত তাড়াতাড়ি ?
রাইজো
তার সাথে যাও,বন্দিকে রক্ষা কর
আমরা সেলের দিকে যাচ্ছি।
তোমার ২০ জন কোথায় ?
সেকশন ৪ এ।
গুলি বন্ধ কর।
-মরার ভাল রাস্তা।
-আমি এটা খোলা চাই।
-আমরা বন্দীকে নিয়ে যাব।
-এটা আমার অর্ডার না।
মিকা যাও এখান থেকে !
-তোমাকে ছারা নয়!
তাহলে একসাথে মরতে হবে।
গুলি কর !
-গেটটা খুল
-আমি খুলতে পারব না।
ইনফ্রারেড আলো জ্বালাও।
তারা এই রুমে চলে এসেছে।
গুলি কর !
আমরা আক্রমণের শিকার !
মিকা,
আমি তোমাকে যতই দেখছি ততই পছন্দ করছি।
ঠিক আছে
বাল
-মিকা তাড়াতাড়ি।
-ওকে।
আমি সহজ ভাবে বলতে চাই ...
আমি আমার সাধ্যমত চেষ্টা করছি।
-আমাদের বেশি সময় নেই !
-শিট !
চল যাই।
হায় ঈশ্বর।
শত্রুরা কঠোর ভাবে আক্রমণ করছে --
থামো।
চল যাই।
আমরা ২ জন মানুষকে দেখছি !
নিচু হও!
দেখ !
গাড়ি উপরতলায় আছে যাও।
-এখনি।
- ওকে।
খুনি।
বিশ্বাসঘাতক।
প্রতিশোধ নাও।
তাকে মেরে ফেলো।
ছোট ভাই।
আসো রাইজো।
রাইজো তুমি কোথায় ?
বাল
ফাক !
শিট।
ওকে
হায় ঈশ্বর !
কাম অন
দেখ!হেল্প মি
বিদায় ছোট ভাই।
আস !
আমি বিশ্বাস করতে পারছি না আমি তোমাকে পেয়েছি।
আমি তোমার জন্য অপেক্ষা করছিলাম
তোমার হাসপাতালে যাওয়া দরকার।
না! হাসপাতালে না।
যেতে থাক।
মিকা তুমি কোথায়?
-সে আমাকে যেতে বলছে।
সে এখনো বেচে আছে
জেসাস ক্রাইস্ট,
আমি তোমাকে ফিরে আনছি।
-না,এবার না।
-এর সাথে অনেকে জড়িত।
-কিছু সময়...
-আমার মনে হয় না আমাদের বেশি সময় আছে।
মিকা
শিট
আমি জানি তুমি আমার কথা শুনতে পাচ্ছ না ...
আমি জানি না আমি তোমাকে কি বলব ...
কিন্তু এটা আমাকে বলতে হবে।
আমি একজন মাত্র ফরেনসিক রিসার্চার।
আরো ভাল ভাবে বলতে গেলে একজন লাইব্রেরিয়ান।
আমি তোমাকে সাহায্য করার জন্য কিছুই করতে পারব না।
তোমাকে ধন্যবাদ আমার জীবন বাচার জন্য।
আমার ধারনা আমাকে তুমি এর জন্য ক্ষমা করবে।
এজেন্ট মাশলো তার ডিভাইসের দ্বারা তার খোজ পাওয়া গেছে,
কোথায় ?
-ধরেছ ?
-তার জায়গা বল।
আমি ৫ মিনিটের মাঝে সেখানে যেতে চাই।
আমাদের বাবার তাকে মারতে দেয়া উচিত।
-তাকে পিতার কাছে নিয়ে চল।
নিয়ে চল ।
ক্লিয়ার।
ক্লিয়ার।
১০ মিনিট আগে তারা তাকে নিয়ে গেছে।
চলে গেছে।
তুমি একজন অযুনু
আমরা একে অপরের অংশ।
আর এটা তোমার জীবনের সত্য।
এবং মরার পরও তা সত্যিই থাকবে।
আমার বাচ্চা।
তোমাকে আবার দেখে ভাল লাগলো।
তুমি জান এমন একটা সময় ছিল ...
যখন আমি তোমাকে দেখতাম ..
আমি গর্ব বোধ করতাম।
কেউ আমাকে ততটা গর্বিত করতে পারে নি।
তোমার জন্যই আমি অপেক্ষা করছিলাম ...
আমার অবস্থান দেয়ার জন্য।
তুমি জান তুমি কি করেছ ?
তুমি কিভাবে আমাদের অপমান করেছ ?
কিভাবে আমাদের দুঃখ দিয়েছ ?
কিভাবে ভাবছ আমি তা করেছি?
এই ছাগলটাকে ...
আমার সামনে থেকে নিয়ে যাও।
আজ আমরা আমাদের ভাই ও বোনের জন্য
আমাদের সম্মানের জন্য প্রতিশোধ নিবো।
হাজার বছর ধরে তা মনে থাকবে।
দুর্বলতা থেকে শক্তি আসে।
বেইমানী রক্ত ডেকে আনে।
তুমি দুর্বল হয়ে পরছ ...
বুড়া
পিতা !
মুভ ইট !
বাল !
-কি তোমাকে আনল ?
-তুমি জানতে আমি আসব ?
আমি ঘুমচ্ছি মানে এই না যে আমি তোমার কথা
শুনতে পাব না।
এবং আমি তোমাকে ক্ষমা করেছি।
মিকা !
এদিকে
তুমি ভিতরেই থাক।
-আমরা মনে হয় দেরি করে ফেলেছি।
-প্রথম টিম রেডি স্যার !
আঘাত কর!
এখানে থাক
তোমরা আমার সাথে আস !
আস ছোট ভাই।
আমরা আগের মত খেলি।
ছাদে !
তুমি এখনো তার ব্যাপারে ভাব ?
মনে আছে যখন আমি তাকে মেরেছিলাম ?
ছাদে !
বা দিক থেকে কভার দাও !
তোমার মনে আছে ...
আমি যা শিখিয়েছিলাম
তুমি এখনো অযুনু
পিতার কাছে ক্ষমা চাও।
তোমার হৃদয় দুর্বল
রাইজো !
এই সমস্ত ক্ষতি ...
এর কারন তুমি পরিবার থেকে চলে গেছ।
এটা আমার পরিবার না ।
তুমি আমার বাবা না।
তোমাকে মারার পর আমি যে নিশ্বাস নিব ...
সেটা আমার জীবনের প্রথম নিশ্বাস হবে।
-মিকা পালাও !
-সে কোথায় ?
সে কোথায় ?
পালাও !
মিকা !
না !
অনেকে আমাকে নিরাশ করে তাদের জেগে উঠার ক্ষমতা
না থাকার কারনে...
মিকা
কি হয়েছে ?
সে আমার জীবন বাঁচিয়েছে।
ডাক্তার !
ডাক্তার !
সে ঠিক হয়ে যাবে
তার হৃদয় স্পেশাল।
আমার এখনই ডাক্তার দরকার!
-সে ঠিক আছে ?
আমি জানি না
তার হার্ট ফুটা হয়ে গেছে --
আমার হার্ট এখানে।
আমার সাথে আসো।