Tip:
Highlight text to annotate it
X
বা
বাং
লা
বাংলা
সাব
টাই
টেল
বাংলা সাবটাইটেল
subtitle by
subtitle by Sha
subtitle by Shaheed
subtitle by Shaheed Kabir
bangla subtitle by Shaheed Kabir
-শুভ রাত্রি, বাবুটা ।
-'শুভ রাত্রি, মামনি ।
ভালো করে ঘুম দাও, পুটুস ।
অনুকরন বাতিল ।
অনুকরন বাতিল ।
অনুকরন বাতিল ।
অনুকরন বাতিল ।
অনুকরন বাতিল ।
-ঠিক আছে । জনাব বাইল, এটাই তো তোমার নাম ?
-আমার বন্ধুরা আমাকে ফেম বলে ডাকে ।
জনাব বাইল, আপনি কি বলতে পারবেন
আপনি কি ভুল করেছিলেন ?
-আমি আছার খেয়েছিলাম ?
-না, না, তার আগে ।
কেউ আমাকে বলতে পারবে জনাব বাইল
বড় ভুলটা কি করেছিলেন ?
কেউ পারবে ?
চলুন দেখা যাক ব্যাপারটা
আসলে কি হলো ।
ঠিক ঐখানে ।
দেখুন ? আপনি দরজা ঐখানে
সম্পূর্ন খোলা রেখেছিলেন ।
আর দরজা খুলে রেখে যাওয়ার চেয়ে
দুঃখজনক ভুল আর হতে পারে না ।
যে কারো এমন বিপদ হতে পারে কারন...
-এর ফলে চোর ভিতরে আসতে পারে ?
-এর ফলে বাচ্চা ভিতরে আসতে পারে ।
জনাব ওয়াটারনুস ।
মানষের বাচ্চার মতো ভয়াবহ আর
মারাত্নক কোন কিছুই নেই ।
শুধু একবার ছুঁয়ে দিলেই
তোমার মৃত্যূ হতে পারে ।
দরজা খুলে রেখে আসবে আর একটা বাচ্চা
এই ফ্যাক্টরীতে চলে আসবে,
চলে আসবে দানব পৃথিবীতে ।
আমি কখনো বাচ্চাদের কামরায় যাবো না ।
তুমি আমাকে এটা করাতে পারবে না ।
তোমার ওখানে যেতেই হবে
কারন আমাদের এটা দরকার ।
আমদের শহর তোমার উপর নির্ভর
করতেছে ঐ দুঃস্বপ্ন সংগ্রহের উপর ।
দুস্বপ্ন ছাড়া আমাদের কোন শক্তি নেই ।
হ্যা, এটা বিপদজনক কাজ ।
আর এই জন্যে আমি
তোমার সেরা কাজটা চাই ।
আমি দুস্বপ্ন চাই যা সুনিশ্চিত,
নিঃসংশয়, দ্বিধাহীন ।
ভয়াবহ ।
আমি দুস্বপ্ন চাই যেমন...
যেমন জেমস পি. সুলিভান ।
আমি দুস্বপ্ন চাই যেমন...
যেমন জেমস পি. সুলিভান ।
হেই, শুভ সকাল, মনস্ট্রোপুলিস ।
এখন সকাল ৬:00 বেজে ৫ মিনিট ।
এই দানব শহরে ।
আজকের আবহাওয়া তোমার
জন্য খুবই চমৎকার বলা যায় ।
আর এটা দেখতে এমন মনে হচ্ছে বিছানায়
আরাম করার জন্যে, ঘুমানোর জন্যে যথাযথ,
অথবা খুব সাধারন ভাবে বিছানার
নীচে ফেলানোর জন্যে !
ওঠো তাড়াতাড়ি, সাল্লি !
আমি এটা বিশ্বাস করি না তোমাকে
আমি উঠানোর দায়ীত্ব দিয়েছি, মাইকি ।
কথা কম, ব্যাথা বেশী,
জ্বালাময়ী বালক !
অনুভব করো আমি পুড়ে যাচ্ছি ।
তুমি আমাকে একটা দানব বললে ?
ভয়ের ফোটা, ভয়ের ফোটা ।
বাচ্চা জেগে গেছে !
ভয়ের ফোটা, ভয়ের ফোটা, ভয়ের ফোটা ।
বাচ্চা ঘুমিয়ে গেছে !
যমজ ! এক বিছানায় !
আমি চিন্তা করেছি তুমি ঐখানে ছিলে ।
ঠিক আছে, সাল্লি, আমাদের এখন যেতে হবে ।
তুমি তৈরী তো ? অনুসরন করো এটা ।
এরপর থেকে । কোন বাচ্চা তোমার কাছে আসতে দিও না ।
তাকে স্পর্শ করতে দিও না !
আমি জানি না কিন্তু এটা বললাম বিছানায়
বাচ্চাদের ভয় দেখাতে আমি ভালোবাসি
চমকাতে ভালো লাগে ।
ভয়ের দানব ঝোলা শুরু করো ।
১১৮ । তোমার কাছে ১১৯ আছে ?
আমি ১২০ দেখতে পারি ?
-আমি এটা বিশ্বাস করি না ।
-আমি ঘাম ঝরানো পর্যন্ত করতেছি ।
তুমি না । দেখো !
নতুন কোন বানিজ্যিক অনুষ্ঠান ।
দানবের ভবিষ্যত অতি
উজ্জ্বল, সমিতিবদ্ধ ।
-আমিও এর একজন ।
-আমরা তোমার জীবনের অংশ ।
আমরা তোমার গাড়িতে শক্তি দেবো ।
আমরা তোমার বাড়ির নিরাপত্তা দেবো ।
আমরা নগর আলোকিত করবো ।
-আমি দানব, সমিতিবদ্ধ ।
-হেই, দেখো ! বেটি !
সতর্কতার সাথে প্রত্যেক বাচ্চা
মিলবে বাস্তব দানবের সাথে,
সত্যিকারের দুঃস্বপ্ন তৈরী হবে ।
এটা দূর করা হবে,
ভরষা করার শক্তিতে ।
সব সময় তুমি শুধু বাটন দাবাবে,
দানব, সমতি সেখানে চলে যাবে ।
-আমি দানব, সমিতিবদ্ধ ।
-আমরা চ্যালেঞ্জটা জানি ।
জানালা সরল ভাবে কেপে যাবে ।
আজকাল বাচ্চাদের ভয়
পাওয়ানো কষ্টকর হয়ে গেছে ।
অবশ্যই,
আমদের দানব ভবিষ্যতের জন্যে তৈরী ।
সর্বোচ্চ ভয় পাওয়ানো শক্তি নিয়ে ।
সেরা শোধনাগার,
আর গবেষনা হচ্ছে
নতুন শক্তি কৌশল নিয়ে ।
ঠিক আছে, ঐখানে আমি আসছি ।
আমরা আগামীকাল খুব
ভালো কাজ করতে পারবো,
- আজকেও ।
- আমরা দানব, সমিতিবদ্ধ ।
আমরা দা-স, দানব, সমিতিবদ্ধ ।
আমরা ভয় পাই কারন
আমরা এটা লালন করি ।
-আমি এটা বিশ্বাস করতে পারছি না ।
-মাইক ।
আমি টিভিতে ছিলাম !
আমাকে তুমি দেখেছো ? আমি স্বাভাবিক ।
হ্যাল্লো ?
আমি জানি ! আমি খুব দারুন ছিলাম না ?
তোমার সমস্ত পরিবার এটা দেখেছে ?
এটা তোমার মামনি ।
আমি কি বলতে পারি ?
ক্যামেরা আমাকে ভালোবাসে ।
আমি তোমাকে বলেছি, তুমি বারবার
এই সুন্দর মুখটা টিভিতে দেখবে ।
তাই ? রাজধানীর' ভয়ানক দাগী ?
তুমি আমার সুন্দর মুখ দেখে হিংসা
করতেছো একেবারে বাজে ভাবে ।
-দিনটা সুন্দর হোক, সুইটি ।
-তোমারো, ডার্লিং ।
-ঠিক আছে, সাল্লি, চলো ওঠা যাক ।
-না ।
-হেই, তুমি কোথায় যাচ্ছো ?
-মাইকি, এইখানে ভয় কমে যাচ্ছে ।
-আমরা হাটবো ।
-হাটবো ?
-না, না ।
-আসো তো ।
আমার জানের গাড়ি চালানো দরকার ।
আমার জান । আমি তোমাকে ফোন দেবো ।
আমার জানপাখি । আমি তোমাকে ফোন দেবো ।
-তুমি জানো কেন আমি গাড়ি কিনেছি ?
-জানি না ।
এটা চালাবো । তুমি জানো,
বড় রাস্তায় আমি পো পো করে,
-হাটার কোন সৌন্দর্য নেই ।
-তুমি একটু বিশ্রাম দেবে, মাখন বল ?
-তুমি নিয়মিত ব্যায়াম করতে পারো ।
-আমি ব্যায়াম করবো ? নিজের দিকে দেখো ।
তুমি নিজেই আটার বস্তা ।
-কতো রকম পদ্ধতি আছে দড়ি লাফানোর ?
-কতো রকম পদ্ধতি আছে দড়ি লাফানোর ?
শুভ সকাল, মাইক । শুভ সকাল, সাল্লি ।
শুভ সকাল, বাচ্চু । কি করতেছো তুমি ?
-হাই, মাইক । বাই, সাল্লি ।
-হেই !
বাদাম ।
বাদাম ।
-চরম ।
-হেই, টনি ।
টনি, টনি ।
আমি শুনলাম কেউ একজন সব সময়ের ভয়
পাওয়ানোর রেকর্ড ভেঙ্গে ফেলেছে ।
শুধু এটা চেষ্টা মাত্র, নিশ্চিত করতে
যথেষ্ট ভয় চারপাশে ঘিরে রয়েছে ।
-হেই, এটা বাড়ির জন্য ।
-হেই, ধন্যবাদ ।
বাডা-বিং ।
ওহ, দারুন ।
হেই, টেড, শুভ সকাল ।
দেখলে, মাইকি ?
টেড হেটে কাজে যাচ্ছে ।
বিশাল বড় ব্যাপার ।
তার জন্য এটা মাত্র পাঁচ কদমের রাস্তা ।
দানব, সমিতির সদস্য । অনুগ্রহ করে ধরে রাখুন ।
দানব, সমিতির সদস্য । অনুগ্রহ করে ধরে রাখুন ।
দানব, সমিতির সদস্য । অনুগ্রহ করে ধরে রাখুন ।
-শুভ সকাল, সাল্লি ।
-শুভ সকাল, রিকি ।
-এটা সালিসসটার
-তোমার সাথে ভয়ের তলায় দেখা হবে ।
-হেই মার্জ । তোমার জুরির দায়ীত্ব কেমন চলছে ?
-শুভ সকাল, সাল্লি ।
হেই ।
হেই ।. এটা এখনো বামদিকে ঘোরানো ।
-এটা নয় ।
-হেই, ফেলাস । হেই, জেরী ।
-হেই, জনাব সুলিভান ।
-বন্ধুরা, আমি তোমাদের বলেছি সাল্লি বলে ডাকতে ।
-আমি তা মনে করি না ।
-আজ আমরা আপনাকে শুভেচ্ছা জানাতে আসছি ।
এই, এই, ভাগো তোমরা দুইজন ।
তোমরা তার ভাবমূর্তি নষ্ট করে ফেলতেসো ।
-দুঃখিত ।
-পরে দেখা হবে, ফেলাস ।
এগিয়ে যান জনাব সুলিভান ।
চুপ করো ।
তুমি তার মনোযোগ নষ্ট করে ফেলতেসো ।
-ওহ, না । দুঃখিত !
-একদম চুপ !
দানব, সমিতির সদস্য । অনুগ্রহ করে ধরে রাখুন ।
দানব, সমিতির সদস্য । আমি আপনার সাথে সংযোগ করবো ।
মিস ফেয়ারমঙ্গার ছুটিতে ।
তুমি তার জন্যে কোন ভয়েস মেইল রেখে যাবে ?
-ওরে আমার মিষ্টি আঙ্গুর ।
-টেডি ভাল্লুক ।
-শুভ জম্মদিন ।
-গুগলি-বল্টু, তুমি মনে করেছো ।
-হেই, সাল্লি-উল্লি ।
-হেই, সিলিয়া-হুইলিয়া ।
-শুভ জম্মদিন ।
-ধন্যবাদ ।
তাহলে আজ রাত্রে আমরা
কোন বিশেষ জায়গায় যাচ্ছি ?
আমি শুধু আমদের জন্যে একটা ছোট্ট
জায়গা ঠিক করে রেখেছি হারিহুসেন'সে ।
হারিহুসেন'স ? কিন্তু এটাতো প্রায়
অসম্ভব ঐখানে জায়গা পাওয়া ।
গুগলি বল্টুর জন্যে না ।
তোমার ছুটির পর আমি তোমাকে নিয়ে যাবো ।
-এক মিনিট ও দেরী করবে না ।
-ঠিক আছে, জানটুস ।
রোমান্টিক সব ভাবনা ভাবতে থাকো ।
তুমি আর আমি
আমি আর তুমি...
শুধু সব আমাদের জন্যে...
তুমি জানো, পল, সেই একজন ।
-এই সব । সে শুধু আমার ।
-আমি তোমার জন্যে সুখী ।
আমাকে দুইজনের বুকিং পেতে
সাহায্য করার জন্যে ধন্যবাদ ।
এইখানে একটি নাম আছে "গুগলি বল্টু ।"
ভালো...
তুমি জানো, এটা খুব মজার ছিল না ।
-কি বলো...
-ওয়াজুস্কি ।
তুমি কি জানো ?
এটা ভয়ানক ছোট বাচ্চা
এবং ছোট দানবের জন্যে ।
আমি ভীত হইনি ।
আমার এলার্জি আছে ।
-হ্যা নিশ্চিত ।
-রান্ডাল, এটা ভয়ের তলার জন্যে সংরক্ষণ করো ।
আমি আজ এইখানে আছি, সুলিভান ।
চরম ভয়ের কিছুই করতে যাইতেছি ।
-বড় কোন দায়ীত্ব দেয়া হোক এখনি ।
-রান্ডাল, এটা অসাধারন ।
এটা আমাকে সহায়তা করেছে যখন
আমি প্রথম ভয়ের রেকর্ড ভেঙ্গেছিলাম ।
এটা তুমি শুনেছো ?
এটা হলো পরিবর্তনের বাতাস ।
"তুমি টের পাচ্ছো এটা ? এই বাতাস হলো..."
বড় বেশী অহঙ্কারী ।
একদিন আমি সত্যিই...
তোমাকে ভয়ানক কিছু
শিখিয়ে ছাড়বো ।
চালুবাই । বেইবি ।
শুভ সকাল, রোজ,
আমার রসালো বাগানের শামুক ।
-কাকে আমরা আজকে ভয় দেখাবো ?
-ওয়াজুস্কি ।
তুমি কাল রাত্রে তোমার
কাজের কাগজ জমা দাওনি ।
ওহ, রাখো তোমার কাজের কাগজ ।
কি আসে যায় যদি সব
বাতাসে উড়ে যায় ?
দ্বিতীয় বার এমন করতে যেও না ।
হ্যা । ভালো, আমি একটু কম দায়ীত্ব জ্ঞানহীন হওয়ার চেষ্টা করবো ।
আমি তোমাকে লক্ষ্য করবো, ওয়াজুস্কি ।
সবসময় লক্ষ্য করবো ।
-সে একটা গোলআলু ।
-সবসময় ।
সব ভয়ের তলা এখন চালু আছে ।
সহকারী গন, অনুগ্রহ করে
আপনারা ষ্টেশনে রিপোর্ট করুন ।
ঠিক আছে, বন্ধুরা,
উত্তেরর বাহিনী সম্পূর্ণ প্রস্তুত ।
আমাদের ভয়ের বাহিনী চলে এসেছে ।
তারা দারুন ।
শোনো সবাই, সেরা দানব এখানে জিতবে ।
আমিও পরিকল্পনা করতেছি ।
আমরা এখন সাত, ছয়, পাঁচ,
চার, তিন, দুই...
তুমিই মহাগুরু ।
তুমিই শোনার মতোন মহাগুরু ।
আমি আজ খুব ভালো অনুভব করতেছি, মাইকি ।
অবুঝ বালক । অন্য দরজা ডান দিকে আসছে ।
তুমি এখনো পিছনে, রান্ডাল ।
-হয়তো আমাকে একটা দরজা ঠিক করতে হবে...
-আমি একটা পাবো ।
দরজা, হ্যা, দরজা ।
ভালো, জেরী, আজকে সব কি অবস্থা ?
মনে হচ্ছে আজকে সত্যিই
সব কোটা পূরন হয়ে যাবে, স্যার ।
এক মাসে এই প্রথম ।
-কি হলো ?
-বিচ্ছু বাচ্চা আমাকে প্রায় ছুঁয়ে ফেলছিলো ।
-সে আমার একেবারে কাছে চলে আসছিলো ।
-সে তোমাকে ভয় পায়নি ?
-তার মাত্র ছয় বছর ।
-আমি মরতেও পারতাম ।
-আমি মরতেও পারতাম ।
-এটা ব্যাপার না, বন্ধু ।
হেই, এই দরজা বন্ধ করে দাও ।
-আমি চলে আসছি ।
-দেখতে থাকো ।
সাহায্য করো আমাদের ।
আমরা এই সপ্তাহে ৫৮ দরজা হারিয়েছি, স্যার ।
এই সময়ের বিচ্ছু বাচ্চারা ।
তারা আর আগের
মতো ভয় পায় না ।
এইটারে ভাইঙ্গা চুইরা দাও ।
-স্যার ?
-কি ?
দেখো ।
সবাই শোনো ।
আমরা একজন নতুন ভয়ের নেতা পেয়েছি ।
রান্ডাল বুগস ।
এই নম্বর গুলো দেখো ।
মজা মারো সব ।
কিছু মনে করার নেই ।
হেই, দেখো এটা ।
ভালোই, জেমস,
তুমি তো তাক লাগিয়ে দিলে ।
আমি শুধু দায়ীত্ব পালন করেছি, জনাব ওয়াটারনুস ।
কারন আমি সব আপনার কাছ থেকেই শিখেছি ।
যদি পাঁচ সেকেন্ডে আমার
ষ্টেশনে নতুন দরজা না আসে,
আমি তোমাকে ব্যক্তিগত
ভাবে ঐ জায়গায় ছুড়ে দেবো ।
হেই, ওয়াজুস্কি, অনেক ভালো করেছো ।
সবগুলো নম্বরই অনেক জোশ ছিলো ।
আর তারা ?
তুমি জানো, আমি কোন বিজ্ঞপ্তি পাইনি ।
-আর জর্জি কেমন করলো ?
-সে অসাধারন করেছে ।
আমি ঐ বিশাল ব্যক্তির সাথে
কাজ করতে অনেক ভালোবাসি ।
আরো দরজা চলে আসছে ।
আমি আজকে দৌড়ের উপর আছি ।
জর্জি আর আমি ভাইয়ের মতো । ২৩১৯ !
আমাদের কাছে একটা ২৩১৯ !
লাল সতর্ক সঙ্কেত ।
লাল সতর্ক সঙ্কেত, লাল সতর্ক সঙ্কেত ।
-লাল সতর্ক সঙ্কেত ।
-জর্জ স্যান্ডারসন ।
অনুগ্রহ করে নড়বেন না ।
বিশুদ্ধতার জন্য প্রস্তুত হোন ।
নড়া বন্ধ এবং জুড়ে দাড়ান, বন্ধুরা !
আবার আজাইরা গুলা ।
-যাও, যাও, যাও ।
-তড়াতাড়ি আসো । পাশে দাঁড়াও ।
সব পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনের চেষ্টা চলছে ।
২৩১৯ এ উন্নতি ।
-চলে আসো জলদি । নিজের দিকে খেয়াল রাখো ।
পিছনে যাও । সাবধানে ।
সব নিয়ন্ত্রনে । পরিস্থিতি
নয়-নয়-জিরো ডেকোনের জন্যে তৈরী ।
-ধন্যবাদ,বন্ধুরা, এটা ছিলো খুব কাছাকাছি ।
-ঠিক আছে ।
কিছু সময়ের বিরতি । আমরা এখন বন্ধ
করবো এবং সিষ্টেম পুনরায় চালু করবো ।
আমাদের সব ভয়ের তলার যোগাযোগ বন্ধ ।
আর কি ভয়ানক হওয়া বাকি ?
-কি একটা দিন ।
-আমাদের খুব বাজে একটা দিন গেলো ।
সবাই জানে এটা এই বিপদ
থেকে আপনি আমাদের বাঁচাবেন ।
পরিচালনা বোর্ডকে এটা বলতে হবে ।
জেমস, আমার তিন পুরুষ ধরে এই
কোম্পানীর সাথে জড়িয়ে আছে ।
এই অবস্থা থেকে বাঁচার জন্যে আমি
যে কোন কিছু করতে পারি ।
আমিও তাই, স্যার ।
আমিও তাই, স্যার ।
-আমি তোমার সাহায্য চাই ।
-যে কোন কিছু, স্যার ।
আমরা কিছু নতুন ভয়ের সদস্য ভাড়া করেছি,
আর পরিস্কারভাবে, তারা হলো...
-অনভিজ্ঞ ?
-তারা অরুচিকর ।
আমি ভেবে রেখেছি তুমি
আগামীকাল চলে আসো...
এবং তাদের কিছু পদ্ধতি শিখিয়ে দাও ।
তাদের দেখাও কেমন করে
উচ্চমানের ভয়ের সদস্য হওয়া যায় ।
আমি শুরু করবো একেবারে পুরানো
ওয়াটারনুস লম্ফ এবং হুঙ্কার দিয়ে ।
এখন ঠিক আছে আমার বাবু ।
চলো সবাই ।
সব দরজায় আবার ফেরৎ যেতে হবে ।
কোন আশা নেই ।
আমি আজকের মতো তোমাকে কখনো দেখিনি ।
তুমি পুরাই দুর্দান্ত ছিলে ।
আর একটা এমন দিন আসতে দাও সব
ভয়ের রেকর্ড আমার ব্যাগের ভিতরে আসবে ।
একদম ঠিক, বাচ্চা ।
এখন আমি প্রথমে খাবার খাবো, তারপরে তার
সাথে দানব চালনা সম্পর্কে কথা বলবো ।
-চমৎকার ।
-তোমার পরিকল্পনা কি ?
-আরো বেশী কিছু কাজ করা ।
-আবারো ?
জীবনে ভয় দেয়া ছাড়াও আরো ম্যালা কাজ আছে ।
-আমি কি তোমার বডি স্প্রেটা মাখতে পারি ?
-আমার গায়ে কিছু বিচ্ছিরি গন্ধ লেগে আছে ।
তোমার কি ডেনিম নেই ?
ওল্ড স্পাইসের খবর কি ?
হ্যা । লাগিয়ে নাও ।
আমি মাঝে মাঝে এতো বেশী রোমান্টিক হয়ে যাই যে
মনে হয় আমি নিজেকেই নিজে বিয়ে করি ফেলি ।
-আমাকে একটা সুযোগ দাও ।
-আমার রোমান্সের জন্যে আজকের রাতটা জোশ ।
আজকের রাত আমার এবং সিলিয়ার ।
আমি ভালোবাসার নৌকার
মাঝি হয়ে বলতে চাই ।
আমি বলতে চাই যে, তার চেহারাটা,
ওটা আমার মনের ভিতরে গেথে গেছে...
হ্যাল্লো, ওয়াজুস্কি । আজকে রাতে
মজার কোন পরিকল্পনা করতেছো ?
ভালো, ব্যাপার এটাই...
আমি নিশ্চিত তুমি তোমার কাগজের
কাজগুলো ঠিক করে রেখোছো,
একবারেই তা জমা দিতে হবে ।
তোমার এই চুপ করে থাকার
মানে তুমি রাজি আছো ।
আমার ভয়ের রিপোর্ট আমি তাদের
জন্যে আমার টেবিলেই রেখে এসেছি ।
যদি আমি পাঁচ মিনিটের মধ্যে রেস্তোরায় না
পৌছাই তারা আমাদের টেবিল দখল করে নেবে ।
-চুইটি-মুইটি ।
-গুগলি বল্টু ।
-যাওয়ার জন্যে তৈরী ?
-আমি সব সময়ই । এটা শুধু...
-কি ?
-এটা...
-একটা ছোট্ট...
-আমি বুঝতে পারছি না ।
আমি কিছু কাগজের কাজ করতে ভুলে গেছিলাম ।
আমি তা ফাইলে রেখে দিয়েছি ।
মাইক আমাকে মনে করিয়ে দিয়েছিলো ।
-ধন্যবাদ, দোস্ত ।
-আমি ছিলাম ?
আমি বলতে চাচ্ছি, আমি ছিলাম । হ্যা ।
-ঠিক আছে । চলো যাওয়া যাক ।
-আমরা যাচ্ছি ।
গোলাপী কপি হিসাব বিভাগে ।
তামাটে বর্ণেরটা ক্রয় বিভাগে যাবে এবং
সোনালী বর্ণেরটা রোজের কাছে যাবে ।
ভুল হয় না জানি ।
গোলাপী কপি হিসাব বিভাগে,
তামাটেটা রোজের কাছে ।
তামাটেটা যাবে ক্রয় বিভাগে ।
সোনালীটা যাবে রোজের কাছে ।
ধুর, আমার কোন ধারনা নেই
এই তামাটে রংটা কেমন ।
ওহ, এইটা তামাটে ।
হ্যাল্লো ?
কেউ আছো ? এইখানে একটা দরজা ।
হ্যাল্লো ? হেই ।
কেউ কি এখানে ভয় পাচ্ছে ?
হ্যাল্লো । ইয়ো ।
কিটি ।
না, না, ফিরে আসো ।
রাখো এটা, রাখো এটা ।
মাইকেল, আমার প্রচুর জম্মদিন চলে গেছে...
কিন্তু, প্রচুর ভালো জম্মদিন ছিলো না ।
কিন্তু এটাই আমার সবচেয়ে সেরা জম্মদিন ।
তুমি ঐ ভাবে কি দেখো ?
আমি শুধু চিন্তা করছিলাম প্রথম আমি
কিভাবে তোমার চোখে হারিয়েছিলাম,
-তুমি দেখতে কতো সুন্দর ।
-থামাও এটা ।
-তোমার চুল ছিলো ছোট ।
-আমি চিন্তা করেছি এটা কাটবো ।
না, না, আমি এটার লম্বা ভাব পছন্দ করি ।
আমি তোমার সবকিছুই পছন্দ করি ।
শুধু অন্য একদিন একজন জিজ্ঞেস করেছিলো
কে সব চেয়ে সুন্দর দানব ।
-তুমি জানো আমি কি বলেছি ?
-তুমি কি বলেছিলে ?
আমি বলেছি...
-সাল্লি ?
-সাল্লি ?
না, না, এটা না আমি
অন্য কিছু বলেছিলাম ।
তোমার কোন ধারনা নেই ।
-সে সুদর্শন । সে খুব চাল্লু ।
-কি কাকতালীয়, তুমি দৌড়ে চলে আসলে ।
-আমি শুধু কিছু অর্ডার করতে যাচ্ছি ।
-মাইকেল ।
-ভালো কি ?
-তুমি সবকিছু থেকে দৌড়ে চলে আসলে ।
আমি তোমার পেপারওয়ার্ক আনতে গেছি
এবং ঐখানে একটা দরজা ছিলো ।
কি ?
-একটা দরজা ?
- ঐটাতে রান্ডাল ছিলো ।
রান্ডাল ? ঐ ধাপ্পাবাজ ।
সে তার নাম্বর অনুমোদন করার চেষ্টা করতেছে ।
-ঐখানে কিছু ছিলো ।
-কি ?
ওরে গাধার গাধা ।
-কি ?
-ব্যাগের দিকে দেখো ।
কি ব্যাগ ?
তাদের কাছে কিছুই নেই, আমি এই জায়গা
পছন্দ করি । ভালো থাকো, সিলিয়া ।
-কি হচ্ছে এসব ?
-সিলিয়া, দয়া করে বুঝতে চেষ্টা করো ।
-আমার কিছু করতে হবে !
-মাইকেল ?
এখন তিন । এক, দুই...
-একটা বাচ্চা !
-বুউউ !
একটা বাচ্চা !
এইখানে একটা বাচ্চা ।
একটা মানুষের বাচ্চা !
গুগলি ভাল্লুক !
আসো এবার ।
এখান থেকে বের হতে হবে ।
অনুগ্রহ করে শান্ত হোন ।
এটা কোন ফুটো করা নয় ।
৭৮৩৫ এর উন্নতি, অনুগ্রহ করে উপদেশ দিন ।
-মাইকেল ? মাইকেল !
-সিলিয়া !
-আমার সাথে আসো ।
-ধাক্কা দেয়া বন্ধ করো ।
ঐ তোর হাত আমার জানপাখির
উপর থেকে সরা ।
বিশুদ্ধতার জন্য প্রস্তুত হতে হবে ।
আমি চিন্তাও করিনি দিনটাতে
দুঃখজনক কিছু হতে পারে ।
যদি চাক্ষুষ স্বাক্ষী বিশ্বাস করা যায়,
নিরাপত্তা কেন্দ্রের ঐখানে একটা বাচ্চা আছে ।
এটা দানব ইতিহাসের জন্যে এই প্রথম ।
আমরা এটা পুরো স্বীকার করি না আবার
অস্বীকার ও করি না যে এখনে মানব শিশু আছে ।
ভালো, একটা বাচ্চা ঠিক আমার উপরে ছিলো
আর একটা গাড়ির উপর উল্কির মতো উড়ে পরছিলো ।
আমি দৌড়াতে চেষ্টা করেছি, কিন্তু সে আমার
পা রুদ্ধ করে ফেলছিলো তার মনের শক্তি দিয়ে ।
আর একটা বিরাট ধাক্কা দিছিলো
একটা পুতুলের মতো ।
এটা সত্য ।
আমি সব ব্যাপার নিজে দেখেছিলাম ।
এটা আমার অভিজ্ঞতার আলোকে
বক্তব্য যে এই সময়টা ভয় ছড়ানোর ।
এটা চলে আসছে । এটা চলে আসছে !
বুউউ !
না, না, না, না !
এখানে আসো, বাচ্চু ।
ঐ গুলা ধইরো না, তুমি পিচ্চি...
সব বর্ণক্রমে ছিলো ।
ঠিক আছে ।
সে যদি আমাদের খুব কাছে না
আসে আমরা ঠিক ভালো থাকবো ।
তুমি এটা পছন্দ করছো ? ফেচ ।
হেই, হেই । এইটাই ।
কেউ ছোট্ট মিকিকে ছোঁবে না ।
মাইক, তাকে বিয়ারটা দিয়ে দাও ।
ওহ, না !
এটা থামাও, সাল্লি ।
এটা থামাও !
এইখানে, তাকাও । বিয়ার দেখো ?
চমৎকার বিয়ার ।
সাল্লি !
বিয়ার, সে একটা সুখী ভাল্লুক ।
সে কাঁদে না, তুমিও না ।
আমরা ভয়ানক ঝামেলায়...
কারন তারা আমাদের খুঁজে পেয়ে যাবে,
তাই এখন দয়া করে কান্না থামাও ।
ভালো । ভালো, সাল্লি । ধরে রাখো এটা ।
তুমি অসাধারন কাজ করেছো ।
সে একটা সুখী ভাল্লুক ।
সে কাঁদে না...
-এটা আমাকে ছুঁয়েছে ।
-সাল্লি, বিয়ার !
বিয়ারটা তাকে দাও...
এই গুলা কি ছিলো?
আমার কোন ধারনা নেই, তবে এটা আবারো
হলে সত্যিই অনেক ঝামেলা হয়ে যাবে ।
আমি এটা কিভাবে করমু ?
কিভাবে আমি এতো বোকা হলাম ।
-এটা আমদের কোম্পানী শেষ করে দেবে ।
-কোম্পানীর তোয়াক্কা কে করতাসে ?
আমাদের কি হবে ?
এই জিনিস একটা মরন মেশিন ।
এটা আমাদের ঘুমের জন্যে অপেক্ষা
করতেছে আর তারপর চেপে ধরবে !
আমরা খুব সহজ শিকার, আমার বন্ধু ।
আমরা টার্গেটে পরে গেছি ।
ঠিক আছে, দেখো,
আমি একটা পরিকল্পনা চিন্তা করেছি ।
প্রধানতঃ চামুচের ব্যবহারে গর্ত করবো,
শহরের শেষ মাথার টানেলে তাকে নিয়ে যাবো...
আর তাকে জঙ্গলে ছেড়ে দিয়ে চলে আসবো ।
চামুচ ।
এইটাই ছিলো । আমার আর কোন আইডিয়া নেই ।
বাতাস বেলুন, অনেক দামী ।
জায়ান্ট সিঙ্গেল শট খুব প্রসিদ্ধ ।
বিরাট কাঠের ঘোড়া, প্রাচীন গ্রিক ।
নাহ । ভাবতে পারছি না । ভাবতে পারছি না ।
-কি যে করি । কি যে করি ।
-মাইক ?
আমি মনে করি সে ক্লান্ত হয়ে গেছে ।
ভালো, তাহলে কেন তার ঘুমানোর
জন্যে কোন জায়গা খুঁজে দিচ্ছো না...
আমি মনে মনে একটা পরিকল্পনা করতেছি!
তোমার কি ঘুম পাইছে ? ঘুমাইতে মুন চায় ?
তুমি কি করতে চাও ?
ঠিক আছে । আমি তোমার জন্যেও খুব চমৎকার
একটা জায়গা বানিয়ে দেবো...
না । এই, এটা আমার বিছানা ।
তুমি এটাতে জীবানু লাগিয়ে ফেলতে পারো ।
চমৎকার । আমার চেয়ারই
ঘুমানোর জন্যে আদর্শ হবে ।
কি ?
এটা শুধু আলমারী ।
তুমি ঘুমাবে না ?
হেই, এটা দেখতে রান্ডালের মতো ।
আচ্ছা রান্ডাল তোমার দানব ।
তুমি মনে করতেছো সে আলমারীর ভিতরে
চলে আসবে এবং তোমাকে ভয় দেখাবে ।
ওহ, বাচ্চু, আমি এটা ক্যামনে ব্যাখা করবো ?
এটা ফাকা ।
দেখো ?
এইখানে কোন দানব নাই ।
অবশ্য, আমি এখন এখানে ।
কিন্তু আমি তোমারে ভয় দেখাচ্ছি না ।
আমার অফ ডিউটি ।
ঠিক আছে ।
আচ্ছা আমি কি তোমার ঘুমানোর
আগ পর্যন্ত এখানেই বসে থাকবো ?
যাও তো । ঘুমিয়ে পরো ।
এখনি । এখনি ঘুমিয়ে পড়ো ।
তুমি ঘুমিয়ে যাও ।
মাইক, এই শব্দটা হয়তো ক্ষ্যাপাটে,
কিন্তু আমি মনে করি না এই বাচ্চা বিপদজনক ।
সত্যি ? ভালোই, এই অবস্থায়,
আমরা এটাকে যত্ন করতে থাকি ।
আমি সবসময় একটা পোষা বিলাই চাই
যেটা আমাকে খুন করবে !
যদি আমরা তার দরজার পিছনে
আবার রেখে আসি ?
-কি ?
-মাইক, এটা নিয়ে ভাবো ।
আমরা তাকে ফিরিয়ে দেবো,
সবকিছু আবার স্বাভাবিক হয়ে যাবে ।
এটা কি একটা কৌতুক ?
তুমি আমারে কোন কৌতুক শোনাইতেছো ।
সাল্লি, আমার মনে
পরিস্থিতি নিয়ে যথেষ্ট চিন্তার ব্যাপার আছে...
আমি এখন পর্যন্ত অত্যন্ত ক্ষমাশীল আছি ।
কিন্তু এটা একটি ভয়ঙ্কর আইডিয়া ।
আমরা জনসাধারণের মধ্যে মার্চ করবো
এই জিনিস নিয়ে ?
তারপর আমরা কারখানার ডানে
সবার চোখের আড়ালে নিবো, ঠিক ?
আমি এটা বিশ্বাস করতে পারি না সবাইকে ফাকি
দিয়ে আমরা কারখানার ডানে যেতে পারবো ।
সাল্লি, একটি ঝাড়ু, লাইট দুইটা
এবং কিছু চেয়ার সাথে নিয়ে...
এইভাবে কাউকে বোকা বানানো যাবে না ।
অন্য কিছু ভাবো ।
লচনেস । বিগফুট ।
জঘন্য তুষারমানব ।
সবার সাধারণ এক জিনিস হয়েছে ।
নির্বাসন !
-আমরা পরবর্তী জন হতে পারি ।
-আতঙ্কিত হয়ো না । আমরা এটা করতে পারবো ।
-কিভাবে তুমি এটা করবে, ফ্রাঙ্ক ?
-হেই, বন্ধুরা ।
সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে ।
একটি নম্বর চাওয়া হচ্ছে
কপি করে প্রিন্ট করার জন্য ।
-এটাতে সতর্ক হোন ।
-আমার একটি ভালো ভিউ আছে ।
কিঞ্চিত নীচে ।
এই দৃশ্য থেকে উদ্ধার করা হবে ।
-আতঙ্কিত হয়ো না ।
-কি কারনে না সেটা বলো ।
-এটা আমরা একসাথে নেবো ।
-এটা ঠিক নয় ।
-বুউউ ।
-দূষিত করা যায়নি ।
জেন্টলমেন, নিরাপত্তা
আমাদের এক নম্বর উদ্বেগ ।
যদি এমন কিছু থাকে...
এখন না । আমি বলবো...
ওহ, হ্যাল্লো, মিষ্টি বাচ্চা ।
-এটা কোথা থেকে আসলো ?
-জনাব ওয়াটারনুস !
জেমস, এই বাচ্চা তোমার ?
আসলে, এ আমার মামাতো বোনের মেয়ে...
-জি, স্যার ।
-হ্যা, এটা হলো...
একে একটা কাজের দিনে
আনার কথা ছিলো ।
অবশ্যই এটা আমার মনে ছিলো না ।
যাই হোক, শোনো, জেমস,
তুমি কেন দুপুরের খাবারের পর
নানান কৌশল চর্চা করছো না...
আর এটা কেন নতুন ভয়ের এজেন্টদের শিখাচ্ছো না ?
হ্যা । শিখাবো স্যার...
-জনাব ওয়াটারনুস ?
-হ্যা, হ্যা । আমি আসছি ।
আমার সাথে তোমার বিকেলে দেখা হবে, জেমস ।
এটাই, যদি তারা ইতিমধ্যেই
সবকিছু বন্ধ না করে ফেলে ।
-ওহ, বালক ।
-পুরাই একটা ভয়ের ডেমো ।
এটা অসাধারন ।
আমি কেন সব শেষে জানলাম ?
আমরা তোমার মামাতো বোনের মেয়েকে বহন করে
নিয়ে যাচ্ছি । সে একটা চরম হিট আইটেম হবে ।
খামোশ ।
তাকে ধরে ফেলো ।
চলে আসো । সব পুরাই পরিস্কার ।
ঠিক আছে । আমরা খুব সুন্দর ভাবে
সবকিছু শেষ করবো ।
তাহলে তুমি অপেক্ষায় থাকো
আমি এটার কার্ড পেয়ে নেই ।
সে এখানে থাকতে পারবে না ।
এটা পুরুষদের কক্ষ ।
তুমি সবসময় কি যে সব
আবোল তাবোল বলো ।
দেখো । তার এই জায়গা ভালো লেগেছে ।
সে খুশীতে নাচু করতেছে ।
আমি এখনি এটার দরজার চাঁবির ব্যবস্থা করতেছি ।
এটা খুব দারুন একটা নাচ ।
এটা দেখতে আমার খুব ভালো লাগছে...
তোমার কি ভালো লাগছে ?
দুঃখিত, দুঃখিত ।
ঠিক আছে । এখন তোমার শেষ হয়েছে, ঠিক ?
হ্যাল্লো ?
বুউউ ।
সে কোথায় গেলো ?
সে কি হারিয়ে গেলো ?
সে কি অদৃশ্য হয়ে গেলো ?
আমার কোন ধারনা নেই ।
ঘুচ্চা ।
বুউউ ।
হেই, তুমি খুব ভালো ।
ঠান্ডা হও । ঠান্ডা হও । ঠান্ডা হও ।
রোজ, আমার বসরাই গোলাপ ।
আজকে তোমাকে সেইরাম লাগতিসে ।
এটা কি নতুন হেয়ার ষ্টাইল ?
বলো আমাকে, এটা নতুন হেয়ার কাট ।
নয়া সাজ । তোমার কিছু একটা ঘটে গেছে ।
রোমান্টিক কিছু । কিছুমিছু অবশ্যই ছিলো ।
কিছু একটা তোমার পেলব চামড়ায়
দেখা যাচ্ছে মনে হচ্ছে যেন...
আমার একটা সাহায্য দরকার । রান্ডাল গতকাল
অনেক রাত পর্যন্ত ভয়ের ফ্লোরে কাজ করেছে ।
আমার ঐ দরজার চাঁবি দরকার
যেটা সে ব্যবহার করেছে ।
দারুন, এটা খুব চমৎকার ?
কিন্তু কি কারনে ? তোমার কাল রাত্রেও
তোমার কাজের কাগজ জমা দাওনি ।
সে দেয় নাই... কাজের কাগজ নাই ?
এই অফিস এখন বন্ধ ।
প্রস্তুত হও অথবা না, ওখানে আমি আসছি ।
আমি ক্লু পাইসি ।
এখন এটা দ্বিতীয় ।
-পাঁচ, চার, তিন...
-তুমি কি করতেছো ?
আমি বাচ্চাটাকে খুঁজছি ।
-তুমি তাকে হারাইছো ?
-না, না । সে এখানেই ছিলো...
এইখানেই সে আছে ।
হেই । সমস্যা কি ?
-আমি ইতিমধ্যেই সব বলেছি...
-সব ঠিক আছে । ধরে রাখো এটা ।
রান্ডাল । আমার সৌভাগ্য ।
বাচ্চাটার ব্যাপারে আমরা কি করতে যাচ্ছি ?
এটা এখন প্রধান পাতায় আছে ।
বাচ্চাটা । তুমি আসার পরেই গায়েব ।
শব্দ কইরো না । তুমি কি মনে করো
আমি উদাসীন পরিস্থিতির ব্যাপারে ?
আমি সারা রাত্র এটাকে খুঁজে পেতে চেষ্টা করেছি ।
আমি সুসি রেস্তারায় বসে এই ব্যাপারে
একটা পরিসংখ্যান সেরে রেখেছি ।
বাচ্চাটা হয়তো পালিয়েছে !
যদি আমরা নিশ্চিত হই আমরা এমন
ভাব করতে পারি যেন কিছুই হয়নি ।
মেশিন চালু করো ।
আমি বাচ্চাটার ব্যাবস্থা করবো ।
মেশিন চালু করো ।
আমি বাচ্চাটার ব্যাবস্থা করবো ।
যখন আমি জানতে পারবো কারা এটা করেছে,
ধরে নাও তারা শেষ ।
তুমি এখনো এখানে কি জন্যে ?
ছাড়ো তো, যাও ! ঘোরো ! এখনি !
আমি এখানে নেই ।
তারা চলে গেছে ।
এটা খারাপ হলো, খুব বেশী খারাপ ।
তারা কি নিয়ে আলাপ করছিলো,
মেশিন ?
কার কি এসে যায় ?
আমরা সব কিছুই করবো তার
বাড়িতে ফিরিয়ে দেয়ার জন্যে ।
ঠিক । আমরা দুইজন পরিকল্পনা মতো
পথে সব করে কাল কাজে আসবো ।
আমরা ঠিক মতোই করতে পারবো ।
-ভোর পর্যন্ত চলবে ।
-কি হলো', ব্যাকোন ?
তুমি ওজন হারাইছো ?
চিকনা লাগে ক্যান ?
-তোমার কাছে তার কার্ডের চাঁবি আছে, ঠিক ?
-অবশ্যই ।
আমি তোমারে বলেছি আমি তার কার্ডের চাঁবি নিয়ে
আসবো । আমি গিয়েছি এবং পেয়ে ছেড়েছি ।
এখন আমার কাছে তার কার্ডের চাঁবি আছে ।
ঠিক আছে । এখন আমরা যাবো ।
নিজের প্রতি খেয়াল রাইখো । আর যখন তখন
আলমারীর দরজার ভিতরে দৌড়ে যেও না ।
-মাইক, এটা তার দরজা না ।
-অবশ্যই এটা তার দরজা ।
না । তার দরজা ছিলো সাদা আর
সেটাতে একটা ফুল ছিলো ।
এটা অবশ্যই রাতে কালো হয়ে যাবে
কারন এটা সেই দরজা ।
হেই, তুমি এটা শুনেছো ?
শব্দ শুনে মনে হচ্ছে ওখানে মজা হইতেছে ।
আমাকে একটা পোষ্টকার্ড পাঠিও, বাচ্চা ।
এটা মাইক ওয়াজুস্কি, প্রযত্নে...
২২ মাইক ওয়াজুস্কি,
তুমি-পাবে-তোমার-জীবন-পিছনের গলি ।
খুব ভালো । এখন যাও ।
বাই-বাই । এই কাঠটা দেখছো ।
কাঠটা দেখো ? কাঠটা নিতে দৌড়াও ।
-তাড়াতাড়ি যাও ।
-মাইক, এই দরজা বুউউ'য়ের না ।
-বুউউ ? বুউউ কি ?
-আমি সিদ্ধান্ত নিছি তাকে এই নামে ডাকবো ।
তোমার কোন সমস্যা ?
সাল্লি, তুমি ইচ্ছা মতো এর নাম দিতে পারো না ।
একবার তুমি নাম দিবা,
তোমার সাথে বন্ধন তৈরী হয়ে যাবে ।
এখন আমরা তাকে ফিরিয়ে দেবো যেখান থেকে
সে এসেছে, তাই আমাকে সাহায্য করো...
হেই । আমরা কোম্পানীর একটা
নাটকের রিহার্সাল করছি..
আবার প্রথম থেকে শুরু হোক
তোমরা আসাতে ভালো হলো ।
এটা গীতিনাট্য ।
আমরা তাকে ফিরিয়ে দেবো যেখান থেকে
সে এসেছে, তাই আমাকে সাহায্য করো...
সাহায্য করো, সাহায্য করো আমাকে...
এবং কাট ।
আমরা এখনো এই জায়গায় কাজ করছি ।
উন্নতির দিকে আছে, কিন্তু আমাদের সময় দরকার ।
সাল্লি, আমার যথেষ্ট সুযোগ ছিলো
বিদায় বলার জন্যে...এটা কোথায় গেলো ?
-সে কোথায় গেলো ?
-সে আবার তোমার কাছ থেকে ভেগেছে ?
ভালো, এটা শুধু...
এক মিনিট দাঁড়াও । এই তো সূর্য উঠে গেছে ।
এটাই ঠিক আছে ।
সে সত্যিই চলে গেছে !
তুমি কই যাও ?
সাল্লি, পাগলামী কইরো না ।
আমরা নতুন রেকর্ড গড়ার খুব
কাছাকাছি চলে এসেছি ।
কেউ একজন ঐ বাচ্চা পাবে ।
এটা তার সমস্যা হবে ।
সে আমাদের আওতার বাইরে !
-তোমরা দুইজন এইখানে কি করো ?
-তারা নাটকের রিহার্সেল করে ।
সে আমাদের আওতার বাইরে ।
হুম ! তাহলে, এই বাচ্চা বাইরে পাচার
হওয়ার ব্যাপারে তুমি কি চিন্তা করলে, সুলিভান ?
-দারুন আজব ?
-ওহ, হ্যা, আজব ।
বাচ্চাটা ফ্যাক্টরীর ভিতর থেকে পুরাই গায়েব ।
-তুমি কি কিছু দেখেছো ?
-ভালো...
নাহ । কোন সুযোগ নাই ।
কিন্তু এটা যদি ভিতরের কাজ হয়ে থাকে,
আমি ওয়াক্সফোর্ডের উপর বাজি ধরলাম ।
-ওয়াক্সফোর্ড ?
-ঐ ছয় নাম্বার ষ্টেশনে কাজ করে ।
-তার চোখের মধ্যেই শয়তানী ।
-হেই, ওয়াক্সফোর্ড ।
-সাল্লি !
-মাইকেল ওয়াজুস্কি !
গত রাত ছিলো আমার জীবনের চরম বাজে
একটা রাত, কোন মজা হয় নাই !
-আমি মনে করেছিলাম তুমি আমাকে নিয়ে ভাবো ।
-জানপাখি, অনুগ্রহ করো ।
-আমি মনে করেছি তুমি সুসিকে পছন্দ করো ।
-সুসি ! সুসি !
তুমি সুসি নিয়ে ভাবতেছো ?
ওয়াজুস্কি ।
মাইকেল !
ধুরো ।
দম নে । ভালো করে দম নে ।
-বাচ্চা কই ?
-বাচ্চা ?
-কিসের বাচ্চা ?
-এটা এখনো ফ্যাক্টরীর মধ্যে, তাই না ?
দেখো এমন কখনো বাইরে যেতো না যদি কাল
রাতে তুমি আমার সাথে চিটিং না করতে ।
চিটিং ? চিটিং । একদম ঠিক ।
চিটিং ? চিটিং । একদম ঠিক ।
ঠিক আছে । আমার জানা আছে
সবকিছু ক্যামনে বের করে নিতে হয় ।
কি হবে তখন যখন পাঁচ মিনিট পর বাশি বাজবে ?
-আমি একটা সুযোগ নেবো ?
-সবাই লাঞ্চে চলে যাবে ।
তার মানে পুরা ফ্লোর কি হবে...
-ছবি আঁকা ?
-শুন্য ।
এটা শূন্য হবে, তুমি হাদারাম ।
তুমি ঐ ঘড়িটা দেখছো ?
যখন বড় হাতটা উপরে উঠবে
আর ছোট হাতটাও উপরে উঠবে,
বাচ্চাটার দরজা আমার হয়ে যাবে ।
কিন্তু যখন বড় হাতটা নিচে চলে যাবে,
দরজা দূরে চলে যাবে ।
তুমি তখন বাচ্চা আমার কাছে ফেরৎ দেবে ।
ছবি পাইছো ?
বুউউ !
-না ।
-হেই, তুমি । থামো ।
সে একজন ।
-জটিল একজন কাজের ব্যাক্তি ।
-এই তিনি ।
-আমরা কি আপনার অটোগ্রাফ পেতে পারি ?
-ওহ, অবশ্যই, সমস্যা নেই ।
এটা ষ্টেফাইনের নামে করে দিন,
আমার মেয়ে ।
হ্যা । চলো দেখা যাক ।
"তোমার ভয়ের বন্ধুদের হতে
আন্তরিক শুভেচ্ছা..."
তাহলে, তারপর আমি বললাম, যদি তুমি এইভাবে আবার
আমার সাথে কথা বলো, আমরা তোমাকে ছুঁড়ে ফেলবো ।
-সে কি বলেছিলো ?
-তুমি আমার আম্মাকে চেনো ।
-সে আমাকে আমার কক্ষে পাঠিয়েছে ।
-বন্ধুরা পরে দেখা হবে । সহজ ভাবে নাও ।
নীচ থেকে উপরে ।
বুউউ !
হাই ।
ভালো, হ্যাল্লো, এইখানে ।
তোমার নাম কি ?
মাইক ওয়াজুস্কি ।
সাল্লি !
ওহ, সাল্লি ।
ঠিক আছে, সাল্লি, ছাড়ো তো ।
হেই ! তোমরা কি সাল্লিকে কোথাও দেখেছো ?
-নাতো, দুঃখিত ।
-সাল্লি !
বাচ্চু, ওয়াজুস্কি
দেখে মনে হচ্ছে সে সমস্যাতে আছে ।
২৩১৯ ! আমাদের একটা ২৩১৯ আছে !
ওহ, প্রিয় ।
সাল্লি !
সাল্লি !
সাল্লি । অসাধারন খবর, দোস্তো ।
আমরা এই বিপদ থেকে উদ্ধারের একটা পথ পেয়েছি,
কিন্তু আমাদের তাড়াতাড়ি করতে হবে ।
সে কই গেছে ?
সাল্লি, এইডা ভাঙ্গাচুরা একটা কিউব ।
আমার আবার তার মিষ্টি কন্ঠ শুনতে ইচ্ছা করতেছে ।
-মাইক ওয়াজুস্কি ।
-আমিও এটা শুনতে পাচ্ছি ।
-মাইক ওয়াজুস্কি !
-এটার ভিতরে কতো গুলো বাচ্চা ?
মাইক ওয়াজুস্কি !
-কিটি !
-বুউউ !
বুউউ, তুমি ঠিক আছো ?
আমি অনেক চিন্তা করতেছিলাম । আমি...
মেয়ে, আর কখনো তুমি আমার
কাছ থেকে দূরে যাবে না ।
কিন্তু আমি অনেক খুশী তুমি নিরাপদে আছো ।
বাহ, কতো দায়ীত্বপূর্ণ বাবা ।
বাস্তবিক, সে আমার মামাত বোনের...
-এটা যথেষ্ট । চলো যাওয়া যাক ।
-মাইক ওয়াজুস্কি ।
হুম । পিছনে হটো, বাচ্চা ।
আমরা হচ্ছি গিয়ে...
-তুমি বুউউ'কে হাসানোটা বন্ধ করবে ?
-আমি পারবো না । চলো আসো ।
আমি এখনো বুঝিনি ।
তুমি বুউউ'য়ের দরজা পাইছো ?
আমি পরে তোমাকে ব্যাখা করবো । দৌড়াও ।
তাড়াতাড়ি চলো, তাড়াতাড়ি চলো । জলদি করো ।
অনুগ্রহ করে ঐখানে । অনুগ্রহ করে ঐখানে ।
-ঐখানে সেইটা, যেমন রান্ডাল বলছিলো ।
-রান্ডাল ?
এক মিনিট অপেক্ষা করো । বুউউ, এই ।
এক, দুই, তিন, চার,
বাচ্চটার দরজা মিলে যাক ।
-দুঃস্বপ্ন শেষ ।
-সব ঠিক আছে, বুউউ। সমস্যা কি ?
-এখন সময় সামনে আগানোর ।
-মাইক, তোমার মতামত কি ?
-রান্ডাল বুউউ'য়ের পিছে ।
-কি আসে যায় ? চলো যাই ।
-এটা খুব স্বল্প সময়ের সুযোগ ।
-নাহ । আমি এটা পছন্দ করছি না ।
সাল্লি, তুমি তার দরজা চেয়েছো
আর এই সেটা ।
-এখন যাওয়ার সময় ।
-না, মাইক ।
তোমার কাছে আমার প্রমান করে
দেখাতে হবে এটা ঠিক আছে কিনা ?
-তার একটা দরকার । আমি একটা দরজা পাইসি ।
-দাঁড়াও ।
এমন আজাইরা কারবার আমি আর দেখি নাই ।
মাইক !
হেই, সাল্লি, কেমন যাচ্ছে তোমার দিনকাল ?
সাল্লি ? সাল্লি !
মাইক ? মাইক ?
কোথায় তুমি ?
তুমি কি এখানে ?
কই তুমি, দোস্তো ?
মাইক ?
কই তুমি ?
বুউউ, যাওয়ার পথ পাইছো ।
সব ঠিক আছে ।
রান্ডাল, তোমার কাছে যা আছে...
-হ্যা! আমি বাচ্চা পেয়েছি ।
-ওহ, হুজাহ !
-অসাধারন সংবাদ । এটা আমি আলোচনা করিনি ।
-এইখান টায় আসো এবং আমাকে সাহায্য করো ।
আসো ভাই, আমরা দুইজন জোয়ান,
ফাঙ্গাস ।
বাচ্চা হলেও এটার ওজন অনেক বেশী ।
ওয়াজুস্কি ! সে কোথায় ?
তুমি একটা এক চোখা শয়তান ।
কি আর বলি । প্রথমতঃ যদি তুমি আমারে হুমকি
দেয়ার চেষ্টা করো, এটা ঠিক ভাবে করো ।
দ্বিতীয়তঃ, তুমি একটা বাদাম হয়ে
আমাকে কিডন্যাপ করতে চেষ্টা করো...
এটা তোমাকে চিটার বানাতে সাহায্য করবে !
তুমি ভাবতেছো আমি ভয়ের রেকর্ড
বগলদাবা করতে এসব করতেছি ?
ভালো, আমি ব্যবস্থা করতেছি ।
তোমার এই শয়তানী হাসি দেখে অন্যরকম লাগতিছে ।
এখন আমার মনে হচ্ছে জলদি ভাগা দরকার ।
আমি পুরা ইন্ডাষ্ট্রিতে
জাগরন শুরু করে দেবো ।
আর যখন আমি এটা করবো,
এমন কি জেমস পি. সুলিভান...
আমার হয়ে কাজ করবে ।
ভালো, অনেক বড় বড় কথা শুনতেছি ।
প্রথম আমি জানতে চাই বাচ্চা কোথায়
আর তুমি আমাকে তা বলবে ।
-আমি জানি না।
-নিশ্চিত ।
আমি জানি না । আমি জানি না ।
এইটা কি ? দাঁড়াও ।
দাঁড়াও, দাঁড়াও, দাঁড়াও, দাঁড়াও ।
ছেড়ে দাও । না, না ।
ছেড়ে দাও । এই, এই ।
হেই, হেই । জিনিসটা এখন ঘুরছে ।
আমি বড় বড় মেশিনের নড়ানড়া
দেখতে খুব অপছন্দ করি ।
না। ছাড়ো তো । হেই !
-রান্ডাল !
-দুস্বপ্ন মেশিনের সাথে পরিচয় সেরে নাও ।
হ্যাল্লো ।
তুমি কই গেলে ?
আমরা কথা বলতে পারি । আমাদের সুযোগ আছে ।
আসো তো । আমরা এটা নিয়ে কথা বলতে পারি ।
এই জিনিসটা কি ?
দাঁড়াও, দাঁড়াও, দাঁড়াও ।
না, না, না ।
না । ছাইড়া দাও ।
বাচাও । বাচাও! বাচাও, বাচাও !
কি জন্যে...এই সময়ে কি ভুলটা হলো ?
-আমি জানি না । আমি দেখছি...
-যাও মেশিন চেক করো ।
অবশ্যই এই মেশিনে বড়
কোন সমস্যা আছে ।
ফাঙ্গাস ? ফাঙ্গাস ? তুমি গাড়ি পছন্দ করো ?
আমি চমৎকার একটা গাড়ি পাইছি । যদি তুমি
আমাকে যেতে দাও, আমি তোমাকে গাড়িতে চরাবো...
ঐ গাড়িতে ।
দয়া করো, ফাঙ্গাস ।
আমি দুঃখিত, ওয়াজুস্কি,
কিন্ত রান্ডাল এটা কখনো পছন্দ করবে না...
তার শিকার যদি আমি
চলে যেতে দেই ।
কি হলো ?
ওয়াজুস্কি কই ?
সে কোথায় ?
-আসো তো ।
-এটা ভয়ানক । সে আমাদের মেরে ফেলতে চায় ।
এটা অনেক বেশী বিপদজনক ।
আমাদের এখন এখান থেকে বের হতে হবে !
এখান থেকে দূরে আমাদের নতুন জীবন শুরু করতে হবে ।
বিদায়, দানব, সমিতি ।
বিদায়, জনাব ওয়াটারনুস ।
-না, মাইক, দাঁড়াও ।
-এই, কি করতেছো তুমি ?
-আমাকে অনুসরন করো । আমার একটা পরিকল্পনা আছে ।
-না, না, না, না, না ।
-অনুকরন বাতিল ।
-না, না, না, না, না ।
এইটা কি ছিলো ? তুমি বাচ্চাটাকে
ভয় দিবা, হাস্যকর ভাবে ঘুম পারাবা না ।
আমি তাকে সাপের নিনজা ভঙ্গি দেখিয়ে...
হালকা মুতিয়ে ফেলতে চাচ্ছিলাম ।
কতোবার তোমাকে আমি বলেছি ?
এসব তোমার দায়ীত্ব ।
-কিভাবে তোমার কক্ষে প্রবেশ করতে হবে সব শিখানো ।
-জানব ওয়াটানুস !
জেমস, একদম উপযুক্ত সময় ।
না, না, স্যার । আপনি বুঝতিছেন না ।
-দেখাও কিভাবে ভয়ানক দানব হতে হয় ।
-আমি পারবো না ।
-স্যার, আপনাকে বুঝতে হবে ।
-মনোযোগ দাও ।
তুমি তোমার সর্বোচ্চ
দায়ীত্ব পালন করো ।
-কম্পন শুরু করো ।
-কিন্তু স্যার !
-শুভকরাত্রি, জানপাখি ।
-'শুভরাত্রি ।
-কিটি !
-না, বুউউ, না !
-আমাদের একটা বিশাল কম্পন দেখাও ।
-এইখানে এসবের সময় নেই !
-তুমি কি জন্যে অপেক্ষা করতেছো ? কম্পন ।
-কিন্তু, স্যার...
কম্পন শুরু হোক !
দারুন । খুব ভালো করেছো, জেমস ।
-বুউউ ?
-ঠিক আছে, ভদ্রমহোদয় গন ।
-এই ভাবে করতে হয় ।
-আমি আশা করি তোমরাও শিখে নিতে পারবা ।
বুউউ ।
বুউউ ।
বুউউ, এটা আমি ।
-বাচ্চা !
-স্যার, সে ক্ষতিকারক না ।
-শব্দটা ভয়ানক, কিন্তু বিশ্বাস করুন আমাকে ।
-বুউউ ?
না, না, না, না, সব ঠিক আছে ।
আমি শুধু...না ।
না, ভয় পেও না ।
ওটা সত্যি ছিলো না ।
এটা শুধু একটা...আমি শুধু ছিলাম...
-বুউউ ।
-...এই মিষ্টি মেয়েটাকে ভয় দেয়ার বাইরে রাখা হোক ।
-বুউউ ।
-...মেয়াটা থাক, রান্ডাল আমাদের মেরে ফেলার চেষ্টা করছিলো ।
-সব রান্ডালের দোষ ।
-রান্ডাল ?
আমরা আপনাকে দেখাতে পারি সে ফ্যাক্টরীর
ভিতরে কি চক্রান্ত বানিয়ে রেখেছে ।
এ সব কিভাবে হলো ?
এ সব কিভাবে হলো ?
কেউ কিছু এই সম্পর্কে জানে ?
-না, স্যার ।
-ভালো ।
এই কোম্পানী কোন বাজে গুজবের
শিকার হতে দেয়া যাবে না ।
এখন, তার আগে আমাদের সব কিছু করে ফেলতে হবে,
এই বাচ্চাটাকে রক্ষা করতে হবে ।
আমি কখনো ভাবিনি
এমন কিছু হতে পারে ।
আমার কোম্পানীতে ।
ছেলেরা, আমি তোমাদের কাছে আন্তরিক ভাবে দুঃখিত ।
বিশেষ ভাবে তুমি, জেমস ।
কিন্তু এখন আবার আমাদের
সবকিছু ঠিক করে ফেলতে হবে ।
এই কোম্পানীর জন্য যা কল্যানের ।
স্যার ? এই দরজা তার না ।
আমি জানি, আমি জানি ।
এটা তোমাদের ।
না !
বুউউ !
না! না! না, না, না, না !
অনেক দেরী হয়ে গেছে ।
আমরা সেইরাম, জিনিয়াস !
আমরা মানুষের পৃথিবীতে ।
কি অসাধারন আইডিয়া,
তোমার এই বুড়ো বন্ধু ওয়াটারনুসের কাছে আসা ।
সব কিছু অনেক বেশী খারাপ হয়ে গেলো ।
তোমার সব কিছু আমার কথা মতো করা দরকার ছিলো ।
শুধু এইটাই !
কিন্তু তুমি শুনো নাই, শুনছো তুমি ?
এখনো তুমি শুনতেছো না !
নাও এটা !
হিমালয়ে সুস্বাগতম ।
জঘন্য । তুমি এটা বিশ্বাস করতে পারো ?
আমি তোমাদের জন্যে জঘন্য কিছু সন্ধান করবো ?
তুমি আমাকে আরাধ্য
তুষারমানব বলতে পারো..
অথবা অমায়িক তুষারমানব,
উচ্চ স্বরে কান্নার জন্য ?
কিন্তু আমি একজন চমৎকার ব্যক্তি ।
ঠান্ডা মালাই ?
না, চিন্তিত হয়ো না । এটা লেমন ।
তোমার কি অবস্থা, বিশাল বন্ধু ?
ঠান্ডা মালাই চলবে ?
তুমি দেখেছো সে কিভাবে আমাকে দেখতেছিলো ?
আহা বেচারা । আমি বুঝতে পারছি ।
এটা মেনে নেয়া অনেক শক্ত ।
আমার বিশাল অবস্থা ।
বিগফুটের ও এমন হয়েছিলো ।
সে যখন এখানে আসছিলো, সেতো ভয়ে
সিটকা মেরে গেছিলো ।
চুলকানীতে ঘা হয়ে গিয়েছিলো ।
নিজেকে চুলকানীর রাজা বাইয়েছিলো,
এমন তোমাদের কখনো হবে না ।
দেখো তুমি কতো ভাগ্যবান ?
-তোমার সাথে আছে তোমার সেরা বন্ধু ।
-সে আমার বন্ধু না ।
আমার শুধু দেখে মনে হইছে তোমাদের দু'জনের অনেক সখ্য ।
যখন আমি তোমাদের দু'জনকে জড়াজড়ি করতে দেখলাম...
দেখো ঐ বিশাল বলদ টারে । আমার জীবনটারে
তামা তামা কইরা দিছে এবং কি জন্যে ?
একটা বোকা বাচ্চার জন্যে !
তার জন্যে আমি আমি এই
মরার ওয়েষ্টল্যান্ডে আটকা পরলাম ।
ওয়েষ্টল্যান্ড ?
আমি মনে করেছি তুমি এটা ওয়ান্ডারল্যান্ড বলেছো ।
কতো মায়াময় এই বরফ রাজ্য ?
আর তুমি তো এখনো
বসতি গ্রাম দেখোই নাই ।
পৃথিবীর সব চেয়ে ব্যতিক্রমী ।
আমি তো এখনো বলিনি ইয়াকের দুধের কথা ।
-তুমি কি বললে ?
-ইয়াকের দুধ ।
ইয়াকের দুধ ভারী মজাদার জিনিস ।
যদি তুমি ওর ভিতরে একটা চুল
ফেলে দাও আর কথা নাই ।
উহু, গ্রামের কথা ।
ওখানে কি বাচ্চা আছে ?
বাচ্চা ? অবশ্যই । দুরন্ত বাচ্চা, অবুঝ বাচ্চা,
বাচ্চাদের ঐখানে মিলন মেলা ।
-এটা কোথায় ?
-একদম পাহাড়ের নীচে ।
-তিন দিনের রাস্তা ।
-তিন দিন ?
আমাদের এখনি যাওয়া দরকার ।
তুমি গ্রামে যেতে চাও ?
নিয়ম ১ এখানে চলে আসবে,
সবসময়...না ।
তুষার ঝড়ের ভিতরে কখনো যাওয়া চলবে না ।
আমাদের বুউউ'য়ের কাছে যেতে হবে ।
বুউউ ? আমাদের কি এটাতে ?
যখনি এই বাচ্চা এসেছে,
তুমি আমার সবকথা প্রত্যাখান করছো,
আর দেখো কোথায় এখন আমরা !
আমরা রেকর্ড ভেঙ্গে ফেলতে যাচ্ছিলাম ।
-আমরা কি করতে পারতাম ।
-এখন আর সেটা কোন ব্যাপার না ।
কোন ব্যাপার না ?
এক সেকেন্ড অপেক্ষা করো ।
কোন ব্যাপার না ?
ঠিক আছে । না, ভালো । অসাধারন ।
তাহলে এখন সত্য বের হয়ে আসলো, তাই না ?
তুমি এটা দেখেছো ?
আমরা মালাই গুলো হারায়া ফেলছি ।
আমাকে শুধু বাইরে যেতে দাও
এবং আরো বেশী কিছু পেতে দাও ।
সাল্লি, সব সময় আমরা এক সাথে
কি জন্য কাজ করেছি ?
এটা কি সমস্যা ?
আর সিলিয়ার ব্যাপারটা ?
আমি কখনো...
আর কখনো তাকে দেখতে পাবো না ।
এটা কোন সমস্যা না ?
আর আমার ব্যাপার ?
আমি তোমার সহচর । আমি তোমার সেরা বন্ধু ।
আমি কোন ব্যাপার না ?
আমি দুঃখিত, মাইক ।
আমি দুঃখিত এখানে আটকা পরাতে ।
আমি চাইনি এটা হোক ।
কিন্তু বুউউ ও এখন সমস্যায় আছে ।
আমি মনে করি যে কোন একটা পথ পথ বের করা
দরকার তাকে রক্ষা করতে যদি আমরা পাই...
আমরা ? ওয়াহ । আমরা ?
না । এখানে এই সময় আর "আমরা" নয়, বন্ধু ।
যদি তুমি বাইরে যেতে চাও
এবং ঠান্ডায় মরতে চাও,
তুমি আমার পর হতে পারো ।
কারন তুমি তখন শুধুই নিজের ।
হেই, আমি আরো ঠান্ডা মালাই এনেছি !
এসে পরো, জর্জ ।
আমি জানি তুমি এটা পারবে ।
আমি তোমার জন্যে সহজ
একটা দরজা বের করেছি ।
নেপালে । সুন্দর, শান্ত নেপাল ।
তুমি জানো, তুমিই ঠিক ।
এখানে । নাও এটা ।
যাও এখনি, জর্জি ।
দেখো বাইরে । সরো সামনে থেকে ।
-দুঃখিত, জর্জ ।
-হেই, তুমি শুধু পারলে না...
বিশ-তিন...
পথ থেকে সরে যাও !
পরিশেষে । আমি কখনোই তোমার এই
ব্যাপারটাতে বিশ্বাস রাখতে পারছি না ।
তোমার কারনে,
আমি আমার সেরা ভয়ের দানবকে হারিয়েছি ।
এই মেশিনের সাহায্যে,
আমাদের কোন ভয়ের দানবের দরকার নাই ।
সুলিভান নেবে সে যা চায় ।
সুলিভানের মতো সেরা তুমি
কখনো হতে পারবা না ।
কিটি !
-কিটি !
-সুলিভান ?
-কিটি !
-দুঃখিত, বুউউ ।
তাকে থামাও !
এবার তুমি বাড়ি যাবে ।
তাকে শেষ করে দাও !
তুমি জানো না আমি কতো দিন
ধরে এটা চাচ্ছিলাম, সুলিভান ।
মাইক ?
-এটা না যে আমার কিছু আসে যায় না ।
-মাইক, তুমি বুঝতেছো না ।
হ্যা, আমি বুঝছি ।
আমি শুধু পাগল ছিলাম, এই তো ।
আমার কিছু সময় দরকার ছিলো চিন্তা করার, কিন্তু
তোমার আমাকে একা রেখে চলে আসা ঠিক হয়নি ।
-আমাকে আক্রমন করেছে ।
-আমি তোমাকে আক্রমন করিনি ।
আমি সততা রক্ষার চেষ্টা করছি । তাই চলে আসলাম ।
তুমি আর আমি মিলে একটা দল ।
আমাদের বন্ধুত্বের চেয়ে
কিছুই বেশী গুরুত্বপূর্ণ না ।
আমি জানি । সে অনেক অনুভুতি প্রবন ।
ছাড়ো তো, বন্ধু ।
তুমি যদি কান্না শুরু করো, আমিও কান্না শুরু করবো ।
আর আমি কখনোই এই বন্ধন ছিন্ন করতে চাই না ।
আমি দুঃখিত আমি তোমার জন্যে সেখানে ছিলাম না,
কিন্তু এখন আমি আছি ।
সাল্লি, আমি এখানে হৃদয়ের কথা বলতে এসেছি ।
অন্তত তোমার এটাতে মনোযোগ দিতে হবে ।
এটা দেখো । এতো রান্ডাল ।
আসো তো ।
ওঠো জলদি । কোন চাক্ষুষ প্রমান রাখা যাবে না ।
তারা থাকবে না ।
আমি অনেক খুশী তুমি ফিরে আসাতে, মাইক ।
কোন একদিন তুমি এর প্রতিদান পাবে,
তুমি একটা চরম জিনিস ।
-ওরে আমার সোনাপাখি, আমি কথা বলতে পারবো না
-আসো তো ।
মাইকেল, যদি তুমি সব ব্যাপার এখনি আমাকে
না বলো, আমি সব সম্পর্ক শেষ করে দেবো!
এইতো সত্য ।
এই বাচ্চা ? রান্ডাল তাকে নিয়েছিলো । আমরা তাকে বাড়ি
ফিরিয়ে দেয়ার চেষ্টা করছি, সব ওয়াটারনুসের পরিকল্পিত,
আর রান্ডাল আমাদের খুন করার চেষ্টা করেছে !
তুমি আশা করো এই সাজানো
মিথ্যা আমি বিশ্বাস করবো, মাইক ওয়াজুস্কি ?
মাইক ওয়াজুস্কি ।
আমি তোমাকে ভালোবাসি, জানপাখি !
-হেই !
-বোকারাম ।
দেখতে থাকো । চলে আসছে ।
পথ তৈরী । ঘোরাও এটা ।
জলদি, জলদি ।
-এইখানে তারা ।
-মনোযোগ দিন, বন্ধুগন ।
রান্ডাল বুগস সর্বকালের ভয়ের
রেকর্ড ভেঙ্গে ফেলেছে ।
না, আমি করিনি ।
আমার পথ থেকে সরে যাও ।
যাও গুগলি বলটু ।
এইখানে এটা ।
আমার লেজটা ছাড়ো । চলো যাই ।
-কি করতেছো তুমি ?
-ধরে রাখো, মাইক ।
তুমি কি পাগল হয়ে গেলে ?
-সাল্লি, কি করতেছো তুমি ?
-বুউউ'ইয়ের দরজা পেতে হবে এবং একটা ষ্টেশন খুঁজবো ।
কি চমৎকার পরিকল্পনা ।
অসাধারন, ধারনার বাইরে ।
-ওয়াও ।
-ওহ, বালক ।
ধরে রাখো !
নীচে তাকিও না !
আমি অসুস্থ হয়ে যাচ্ছি ।
ওহ, না ।
না !
-বুউউ'য়ের দরজা ।
-এখানে এটা ।
আমরা কিভাবে আশা করবো এখানে ওটা পাবো ?
এটা একদম শেষ প্রান্ত, সাল্লি ।
-ঐখানে সে ।
-তাকে হাসাও ।
-সাল্লি !
-শুধু যা বলেছি করো !
-এটা খোলো ।
-এখানে সে আসছে ।
আমাকে বাচ্চাটা দাও ।
-এই চমৎকার জায়গায় আগে কেন আমরা আসলাম না ?
-আমাদের অন্য দরজা পেতে হবে ।
দেখো ! বুউউ'য়ের দরজা ।
-ঐখানে সে । জলদি করো !
-আমাকে তোমার হাত দাও ।
-চলে আসো, এটা সহজ ।
-ঠিক । ঠিক ।
লাফ দাও । আমি ঠিক তোমার পিছনে ।
চলে আসো ।
জলদি করো । ঘো্রো তাড়াতাড়ি !
ভিতরে ঢোকো ।
এটা ছিলো দুঃখের ।
মাইক ?
-দুঃখিত, বন্ধু ।
-ঠিক আছে ।
আমি আশা করবো এটা ব্যাথার হবে, দুরন্ত বালক ।
অসাধারন কাজ, বন্ধু । আমরা তাকে হারিয়েছি ।
বুউউ !
না !
তোমার সাথে কাজ করে খুব মজা পেলাম ।
-এটা খোলো !
-আমি চেষ্টা করছি !
-দরজা খোলো !
-চলে আসো, এখানে পাবো ।
বুউউ !
ঐখানে তারা !
সাল্লি, কি করতেছো তুমি ?
সাল্লি !
-দেখে মনে হচ্ছে আমরা ট্রেন ধরতে যাচ্ছি ।
-তুমি তাদের দেখেছো ?
সোজা চলো ।
-কিটি ।
-বুউউ ।
দেখো এখন পছন্দের সব
ভয়ের দানব গুলারে ।
তুমি হাদারাম, দুঃখজনক বাতিল মাল ।
তুমি এক নাম্বার আসনে অনেক দিন আছো,
সুলিভান । এখন তোমার সময় শেষ ।
আর চিন্তা করো না ।
আমি বাচ্চাটার ভালো যত্ন করবো ।
না !
সে তোমাকে আদৌ ভয় পায় না ।
দেখে মনে হচ্ছে তোমার চাকরি শেষ ।
ঠিক আছে, খেলা শেষ ।
চলো পুরানো বন্ধুর কাজটা সমাপ্ত করি ।
ছোড়ো তাকে, বন্ধু ।
এইখানে চরম অবস্থা এবং সে আওতার বাইরে ।
-মামনি, আরো একটা বড় টিকটিকি বাড়ির ভিতরে ।
-আরো একটা ?
আচ্ছা মতো প্যাদাও ওটাকে । এইখানে !
পাইছি তাকে, মামনি । বড় টিকটিকি টাকে পাইছি ।
-তার খুব ভালো যত্ন নেয়া হচ্ছে, মাইকি ?
-অতিব সম্মানের সাথে ।
ঠিক তাই, বুউউ । তুমি এটা করেছো ।
তুমি তার দফারফা করেছো ।
আসো তো ।
ঠিক আছে, বুউউ, এখন সময় বাড়ি ফেরার ।
নিজের প্রতি খেয়াল রাইখো
আর ভালো মেয়ে হয়ে থাইকো, ঠিক আছে ?
-ওহ, না ।
-বিদ্যুৎ চলে গেছে । তাকে হাসাও ।
আমি এমন একটা ভঙ্গি করবো
সে একবারে বাড়ি চলে যাবে ।
-দুঃখিত । সে এটা দেখেনি ।
-কি ?
কি, তুমি তার ঢাকনা পরীক্ষা করো
যদি সে ঢাকনা খুলে দেখতে পায়, তুমি কি বোকা ?
কাকা মাইক, তার সামনে তুমি চেষ্টা
করেও হাসাতে পারো নাই ।
-তুমি জানো আমাদের তার হাসির দরকার ।
-ঠিক ।
হেই, বুউউ । শুধু মজাই মজা । তাকাও ।
মজার, তাই না ? দেখো, এই সাথে...
এটা হলো কৌতুক, বাচ্চা ।
কি হলো ?
ধরে রাখো ।
যখন ষ্টেশনে থেমে দরজা পাবে,
পাওয়ার কেটে দিবে ।
বাচ্চাটা আর ঐ অপরাধীদের সবাই মিলে
আটকে ফেলতে হবে এটা তোমাদের দায়ীত্ব ।
অসাধারন । আমদের স্বাগতম জানানোর কমিটি ।
আমরা এখন কি করবো ?
এটা বিশেষ কমিটি । আস্তে সামনে
আসো বাচ্চা সাথে নিয়ে ।
ঠিক আছে, ঠিক আছে, তুমি আমাদের পাইছো ।
এখানে আমরা । এখানে বাচ্চাটাও আছে ।
আমি সহযোগীতা করবো, কিন্তু তার আগে আমদের একটা
সুযোগ দিতে হবে, আমার একটা ব্যাপার বলার আছে...
-ধরো ।
-২৩১৯ ।
আমরা আঠালো কিছুতে ফেসে গেছি ।
-আগে অপরাধীদের ধরো ।
-থামাও তাদের !
-যাও তাড়াতাড়ি ।
-তাদের পালাতে দিও না ।
দাঁড়াও । ফিরে আসো ।
তার কাছে বাচ্চা ।
সুলিভান । সুলিভান !
আমাকে বাচ্চা দাও । আমার কাছে তাকে দাও !
দরজা খোলো ।
দরজা খোলো !
বন্ধ করো এটা ।
এটা করো না ।
-চলে আসো ।
-ঐ কক্ষে যেও না ।
আমি মনে করতেছি আমরা তাকে থামিয়েছি, বুউউ ।
তুমি এখন নিরাপদে ।
তুমি ভালো মেয়ে হয়ে থাকবে, ঠিক আছে ?
-এটা অনেক বেশী হয়ে গেলো, জেমস ।
-সে এখন বাড়িতে । তাকে একা থাকতে দাও ।
আমি এটা করতে দিতে পারি না ।
সে অনেক কিছু দেখে ফেলেছে ।
-তুমিও তাই ।
-এটা হতে দেয়া যাবে না ।
আমার কোন পছন্দ নেই ।
সময় বদলে গেছে ।
-ভয় দেখানো এখন আর যথেষ্ট নয় ।
-কিন্তু বাচ্চা হাইজ্যাক ?
আমি এমন ১,000 বাচ্চা হাইজ্যাক
করবো কোম্পানী বাঁচাতে ।
এবং আমার পথে যে আসবে
তাকে শেষ করে দেবো !
না !
-শুভরাত্রি, মামনি ।
-শুভরাত্রি, সোনামনি ।
-শুভরাত্রি, মামনি ।
-কি এইগুলা ?
অনুকরন বাতিল ।
অনুকরন বাতিল ।
হুম, আমি অন্য কারো
সম্পর্কে জানি না,
কিন্তু আমি কিছু বড় ভুলের কথা জানি ।
কিন্তু কিভাবে...
তুমি জানো কি ? চলো দেখা যাক
আমাদের পছন্দের ভুমিকা । দেখি আমরা ?
আমি এমন ১,000 বাচ্চা হাইজ্যাক
করবো কোম্পানী বাঁচাতে ।
আমি এমন ১,000 বাচ্চা হাইজ্যাক
করবো কোম্পানী বাঁচাতে ।
আমি এমন ১,000 বাচ্চা হাইজ্যাক
করবো কোম্পানী বাঁচাতে ।
-আমাদের সাথে আসুন ।
-কি করতেছো তুমি ?
তাকে হাতকড়া লাগাও ।
তুমি আমাকে এরেষ্ট করতে পারো না ।
আমি আশা করবো তুমি এখন সুখী, সুলিভান ।
তুমি এই কোম্পানী ধ্বংস করেছো ।
দানব, সমতিবদ্ধ মৃত !
সবাই এখন কোথায় দুঃস্বপ্ন পাবে ?
সব শক্তি দুঃখে পরিনত
হবে শুধু তুমিই এর কারন !
ঐখানেই দাঁড়িয়ে থাকুন।
এক নাম্বার আপনার সাথে কথা বলতে চায় ।
মনোযোগ দিন ।
হ্যাল্লো, বালক গন ।
-রোজ ?
-রোজ ?
আড়াই বছরের গোপনীয় কর্মকান্ড
তুমি সব মাটি করে দিলে ।
যখন তুমি এই বাচ্চাটাকে নিজের করে নিলে,
জনাব সুলিভান ।
হ্যা এটা ঠিক, তোমার সাহায্য ছাড়া,
আমি কখনোই জানতে পারতাম না যে
এই সবের নাটের গুরু ওয়াটারনুস ।
এখন, মেয়েটার কথা ।
আমি শুধু তাকে বাড়িতে ফিরিয়ে দিতে চাই ।
খুব ভালো ।
-তাকে একটা শেষ দরজা দাও ।
-কি ? তুমি মানে...
তুমি বলতে চাচ্ছো আমি তাকে আর কখনো দেখবো না ?
এটাই হতে যাচ্ছে ।
আমি তোমাকে পাঁচ মিনিট সময় দেবো ।
-ভালো, তোমাকে আমার মনে থাকবে, বাচ্চা ।
-মাইক ওয়াজুস্কি ।
হুম ।
বুউউ ।
এটা মজা ।
যাও এখন । আরো বড় হও ।
কিন্তু, বুউউ...
বুউউ ।
এটা দেখো । তুমি জানো...
এটা সুন্দর । হ্যা ।
বুউউ...
ভালো, এটা খুব সুন্দর ।
এখানে আসো, তুমি !
ওহ, সে একটা সুখী ভাল্লুক...
আর কখনোই ভয়ানক কোন কিছু তোমার
আলমারীতে আসবে না, ঠিক ?
হ্যা ।
বিদায়, বুউউ ।
কিটি ।
কিটি চলে যাবে ।
বুউউ ।
কিটি ?
এখানে কিছুই ঘটেনি,
ভদ্রমহোদয় গন ।
আর আমি এটার কোন
কাগজ দেখতে চাই না ।
তাকে নিয়ে যাও ।
আমি বাজি ধরতে পারি আমদের এখন ব্যাপক অবসর ।
তুমি বোকা ।
তুমি ফ্যাক্টরীটা বন্ধ করে দিলে ।
যখন দেয়ালে ওটা আসলো, তুমি
ওয়াটারনুসের মুখটা যদি দেখতে ।
আমি আশা রাখি ওই টেপটার
একটা কপি আমরা পাবো ।
তুমি ঠিক আছো ?
ছাড়ো তো, দোস্তো
মজা করো । আমরা এটা করেছি !
আমরা বুউউ'কে বাড়িতে ফিরিয়ে দিয়েছি ।
আর নিশ্চিত, আমরা ফ্যাক্টরীকে
বাথরুমে ঠেলে দিয়েছি এবং
শত লোক বেকার হয়ে গেছে ।
সবকিছু ঠিকঠাক না হওয়া
পর্যন্ত এই দুর্দশা যাবে না,
কিন্তু তারপরেও কিছু
হাসির ব্যাপার ছিলো, ঠিক ?
হাসি ।
এখানে কি ব্যাপার চলতেছে ?
হ্যাল্লো ? হ্যাল্লো ? টেষ্টিং ।
শুভ সন্ধ্যা । তোমাকে দেখে ভালো লাগছে ।
এটা অনেক বড় ব্যাপার তোমার কক্ষে আসতে পারা ।
তুমি কোথা থেকে আসলে ?
তুমি কিন্ডারগার্টেনে, ঠিক ?
আমি কিন্ডারগার্টেন ভালোবাসি ।
আমার জীবনের সেরা তিন বছর ।
সারা জীবনের ।
কিন্তু আমি খেলা ভালোবাসি ।
ভলিবল ছিলো সবার সেরা ।
আমি সব সময় সেটাতে সেরা ছিলাম ।
অবশ্যই, আমি নিজেও একটা বল ছিলাম ।
আমি নিজেও বল ছিলাম, দেখো...
ঠিক আছে ।
অনেক ধন্যবাদ ।
আমি এখানে প্রতি সপ্তাহে আসবো ।
মনে করে তোমার পরিচারিকাকে বলে রেখো ।
অসাধারন কাজ, মাইকি । তুমি প্রথম
বাচ্চাতেই বাজিমাত করে ফেলেছো ।
খারাপ না । শুধু ঠিক সময়ে
সঠিক কৌতুক পরিবেশন...
অনেক বাড়তি এনার্জি এনে দিতে পারে ।
আর এটাই সত্য দুঃস্বপ্নের চেয়ে হাসি
সব সময়ই অনেক বেশী শক্তিশালী ।
ব্যাপার তাই না ?
গুগলি বল্টু, তুমি এদিকে আসো ।
-আমার জানপাখি !
-গুগলি ।
মেয়েরা, থামো, থামো, থামো ।
মাইকেল, তুমি অনেক বেশী রোমান্টিক ।
মাইকেল, তুমি অনেক বেশী রোমান্টিক ।
-তুমি কি পত্রিকাটা এনেছো ?
-পুরা বাক্সো ধরে ।
আমাকে দেখতে দাও ওটা !
শাল্লি আর আমি পত্রিকার প্রথম পাতায়, ঠিক ?
আমি এটা বিশ্বাস করতে পারছি না !
গুগলি বল্টু ।
আমার ছবি পত্রিকার প্রচ্ছদে !
এটা অসাধারন ।
-হেই, সাল্লি ।
-হেই, মাইক ।
-আমি ছিলাম...
-এখানে কিছু একটা আমি তোমাকে দেখাতে চাই ।
তোমার চোখ বন্ধ করো । আমাকে অনুসরন করো ।
চলে আসো । কোন চালাকী না ।
চলে আসো, চলে আসো ।
-এসে পরো ।
-মাইক !
আমার কন্ঠকে অনুসরন করে যাও ।
ঠিক আছে, থামো ।
এবার চোখ খোলো ।
মাইক, এটা তো...
দুঃখিত এটা অনেক কষ্টে বাঁচাইছি, বন্ধু ।
এই দরজার অনেক কাঠ ভেঙ্গে গিয়েছিলো ।
এটা সব টুকরো জোরা না লাগলে কাজ করে না ।
বুউউ ?
কিটি !